কবে 🃏শেষবার বৃদ্ধাকে দেখা গিয়েছিল মনে করতে পারছেন না অনেকেই। তবে প্রতিবেশী কয়েকজনের দাবি, ৬-৭ মাস আগে ওই বৃদ্ধাকে হয়তো দেখা গিয়েছিল।তারপর আর তাঁকে দেখা যায়নি। এদিকে ধুবুলিয়া বাজার এলাকার একটি বাড়িতে মেয়ের সঙ্গেই থাকতেন ওইꦚ বৃদ্ধা। শনিবার বাড়ি থেকেই উদ্ধার হয়েছে ওই বৃদ্ধার দেহ। তবে দেহ বলতে নেহাতই কঙ্কাল। কবে যে মারা গিয়েছেন তা বোঝা যাচ্ছে না। মৃতের নাম মন্দিরা দাস।
প্রতিবেশীদꦍের দাবি, পাড়াল লোকজনের সঙ্গে ওই পরিবার বিশেষ মিশতেন না। কীভাবে তাঁদের দিন চলত সেটাও অনেকেই জানেন না। মেয়ে দোলাও মানসিকভাবে অসুস্থ। এদিক ওদিক মাঝেমধ্য়েই ঘুরে বেড়াতেন। এদিকে মা কোথায় সেটাও কিছু বলতেন না দোলা। কিন্তু কীভাবে জানাজানি হল যে মারা গিয়েছেন মন্দিরা দাস?
প্রতিবেশীদের দাবি, শনিবার সকালে ওই বাড়িতে দেখা করতে য🏅ান এক আত্মীয়া। এদিকে স্বাভাবিকভাবেই দোলার মায়ের খোঁজ করেন ওই আত্মীয়া। কিন্তু তাঁর কোনও খোঁজ তিনি পাননি। মেয়ে দোলাও এনিয়ে কিছু বলতে চাননি। জোরাজুরি করলে তিনি 💎জানিয়ে দেন, মা বাড়িতে নেই। এরপর কেমন যেন সন্দেহ লাগে ওই আত্মীয়ার। তিনি এরপর পাশের ঘরে যান। আর সেই ঘরের বিছানা দেখে আঁতকে ওঠেন তিনি। বিছানার উপর শোয়ানো রয়েছে ওই বৃদ্ধার কঙ্কাল। কতদিন এভাবে দেহটি আগলে রেখেছেন মেয়ে? প্রশ্নের উত্তর মেলেনি।