অনুব্রত মণ্ডল একন জেলে। তবে বীরভূমে তাঁর ‘জনপ্রিয়তা’কে উপেক্ষা করা কঠিন। এই আবহে শুক্রবার সিউড়ির রাস্তায় মিছিলে হেঁটে কেষ্টর পক্ষে সওয়াল করলেন সাংসদ শতা𝐆ব্দী রায়। তৃণমূল সাংসদের দাবি, অনুব্রতর বিরুদ্ধে তদন্তকারীদের কাছে কোনও প্রমাণ নেই। প্রসঙ্গত, নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে এই মিছিলের ডাক দেওয়া হয়েছিল। তবে মিছিল থেকে অনুব্রত প্রসঙ্গও উত্থাপিত হয়।
সিউড়িতে তৃণমূলের মহিলা সমর্থকদের নিয়ে মিছিল করেন সাংসদ শতাব্দী রায়। মিছিল থেকে তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা অভিযোগ করেন, ‘অনুব্রতর গ্রেফতারি রাজনৈতিক ꦓচক্রান্ত।’ শুক্রবার শতাব্দীর নেতৃত্বে এই মিছিল শুরু হয় সিউড়ির জেলা তৃণমূল ভবন থেকে। সিউড়ি রামপুরহাট মেন রোড ধরে তৃণমূলের মহিলা সমর্থকদের মিছিল থামে নেতাজি বাসস্ট্যান্ডের সামনে। সেখানে রাজ্যের সহ সভাপতি শতাব্দী রায় বলেন, ‘একতার প্রমাণ দেও𝔉য়ার সময় এসেছে। আমরা দলের সঙ্গেই আছি। বিরোধীদের সব লড়াই, সব বিরোধিতা জব্দ করতে আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াইয়ের সময় এসেছে। সেই প্রতিজ্ঞা নিতেই এই মিছিল।’
শতাব্দী রায় আরও বলেন, ‘জেলার মহিলারা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে আছেন তা প্রমাণ করার জন্য এই ছোট্ট মিছিল। আমরা এখান থেকে জানাচ্ছি দিদি আমরা তোমার সঙ্গে ছিলাম, তোমার সঙ্গেইৌ আছি। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বিরোধিতায় এই মিছিল। কিন্তু দ্রব্যমূল্য কোনও একটা দলের ইস্যু না, এটা প্রতিটি মানুষের ইস্যু। সা🌳ধারণ মানুষ বাঁচবে কী করে? তাই এদিনের মিছিল সাধারণ মানুষের প্রতিবাদ। দ্বিতীয়ত, বিলকিস বানোর ধর্ষণকারীদের যেভাবে মিষ্টি খাইয়ে🔜 মুক্তি দেওয়া হল, তাতে বিশ্বমঞ্চে লজ্জায় পড়েছে দেশ। তৃতীয়ত, কেন্দ্রীয় বরাদ্দের টাকা সঠিক সময়ে হাতে আসে না বলে আমরা কাজ করতে পারছি না। আর এসব হচ্ছে বিজেপির চক্রান্তের জন্য।’ অনুব্রত মণ্ডলের গ্রেফতারি প্রসঙ্গে শতাব্দী রায় দাবি করেন, ‘তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের কোনও প্রমাণ নেই। আইন আইনের পথে চলুক।’