প্রয়াত হলেন রাজ্যের খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং উদ্যান পালন দফতরের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী সুব্রত সাহা। আজ, বৃহস্পতিবার তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েন তিনি। তড়িঘড়ি তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গেলেও বাঁচানো যায়নജি। সেখানেই তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছিল তাঁ𒀰কে। চিকিৎসকরা আপ্রাণ তেষ্টা করেছিলেন। তারপরও তাঁকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। রাজ্যের এই মন্ত্রীর প্রয়াণে শোকস্তব্ধ রাজনৈতিক মহল।
এদিকে পরিবার♋ সূত্রে জানা গিয়েছে, সম্প্রতি গলব্লাডার অপারেশন হয়েছিল তাঁর। তখন কলকাতায় ছিলেন তিনি বেশ কয়েকদিন। তারপর সুস্থ হয়ে বুধবার দিনই মুর্শিদাবাদে ফেরেন। তখন সব স্বাভাবিকই মনে হচ্ছিল। কিন্তু আজ, বৃহস্পতিবার সকালে হঠাৎই বুকে ব্যথা অনুভব করেন রাজ্যের মন্ত্রী। তখন তাঁকে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়🐬ে যাওয়া হয়।
তারপর ঠিক কী ঘটল? সেখানে তড়িঘড়ি ত🔥াঁকে নিয়ে যাওয়া হলে হাসপাতালের আইসিইউ–তে ভরতি করে নেওয়া হয়। তারপর যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছ🦋িল চিকিৎসা। বেশ কিছুক্ষণ পর তিনি আর চিকিৎসায় সাড়া দিলেন ⛄না। আর তার ফলে শেষরক্ষা করা গেল না। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ওই হাসপাতালেই প্রাণ হারান মন্ত্রী সুব্রত সাহা। নতুন প্রজন্মের সঙ্গে তাঁর ভাল সম্পর্ক ছিল।
আর কী জানা যাচ্ছে? একসময় মুর্শিদাবাদ জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি ছিলেন সুব্রত সাহা। তখন রাজ্য🌄–রাজনীতিতে কঠিন পরিস্থিতি ছিল। তার হাত ধরেই সেখানে সংগঠন মজবুত ভিতের উপর দাঁড়িয়েছিল। তিনিই প্রথম তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতীকে জয়ী হন। সাগরদিঘির বিধায়ক ছিলেন সুব্রতবাবু। রাজ্যের খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ও উদ্যান পালন দফতরের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীও ছিলেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় 😼তাঁকে ভালবাসতেন। ভরসা করতেন। হঠাৎ সুব্রতবাবুর মৃত্যুর মতো কঠিন বাস্তবকে মানতে পারছেন না তাঁর পরিবারের সদস্যরা।