সন্দেশখালি যাওয়ার পথে এবার রাজ্য় পুলিশের ডিজি রাজীব কুমারকে নিশানা করে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বৃহস্পতিবার সন্দেশখালি যাওয়ার পথে তিনি কার্যত তুলোধোনা করেন।🐻 পুলিশ পথ আটকাতেই তিনি ফুঁসে ওঠেন। এদিন তাঁর সঙ্গে বিজেপি বিধায়ক শংকর ঘোষ, তাপসী মন্ডল ও চন্দনা বাউরি ছিলেন।
এদিকে আগেই তিনি জানিয়েছিলেন, রাজীব কুমারকে আদালতে বুঝে নেব। তার সঙ্গেই তিনি জানান, রাজীব কুমার তো এখন শুধু পুলিশ দেখছে না। তৃণমূলটাকেও দেখছেন। পিসি ভাইপোর দূরত্বও কমিয়ে এনেছেন রাজীব কুমার। বেসরকারি সংবাদমাধ্য়মের সামনে এভাবেই তিনি রাজ্য পুলিশের ডিজিকে নিশানা করেন। এদিকে রাম🐻পুরেই এদিন শুভেন্দুকে আটকায় পুলিশ। সব মিলিয়ে সন্দেশখালিকাণ্ডকে ঘিরে ক্রমেই উত্তপ্ত ⛎হচ্ছে বাংলার রাজনীতি।
শুভেন্দু বলেন, আমি কাল আদালতে যাচ্ছি। কলকাতা হাইকোর্টের অনুমতি নিয়ে সন্দেশখালি যাব। প্রতিবাদী মহিলাদের সঙ্গে কথা বলব। যে সব বিজেপি কর্মীকে অন্যায় ভাবে পুলিশ গ্রেফতার করেছে তাদের সঙ্গেও দেখা করব। মমতার পুলিশ আমไাকে আটকে দেখাক, দেখি ওদের কত ক্ষমতা।’
এদিকে জাতীয় এসসি কমিশনের একটি টিমও এদিন সন্দেশখালিতে যান। চেয়ারম্য়ান অরুণ হালদার রাজ্য প্রশাসনের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ তো🎉লেন।
তিনি এবিপি আনন্দকে বলেন, মহিলাদের উপর টর্চার হয়েছে। জমি দখল করা হয়েছে। আমরা সুয়ো মোটো ভাবে এখানে আসতে চেয়েছিলাম। আমরা রাজ্য়ের কাছে চিঠি লিখেছিলাম। কিন্তু ওরা বলছেন আসতে হবে না। ভয়ঙ্কর ব্যবস্থা। কিন্তু প্রশাসন কোনও সহযোগিতা করল না। ওরা গায়েব হ🦹য়ে গেলেন। ডিজিপির কাছ থেকে𓂃 রিপোর্ট তলব করব। আমরা দুপক্ষকে শুনানির জন্য ডাকব। রাষ্ট্রপতির কাছে সময় চেয়েছিলাম। কাল তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যাব।
সব মিলিয়ে সন্দেশখালি কাণ্ডকে ঘিরে ক্রমেই সুর চড়▨াতে শুরু করেছেন বিরোধীরা। বামেরাও তাদের মতো করে প্রতিবাদের রাস্তায় হাঁটছেন। মিটিং মিছিলও হচ্ছে পুরোদমে। তবে বাম প্র🐻ভাবিত বিশিষ্টজনেরা রাস্তায় নামলেও বাংলার সেই বুদ্ধিজীবীদের আর দেখা যাচ্ছে না।