মেয়ের সঙ্গে বিয়ে দিত🐭ে না চাওয়ায় প্রৌঢ়কে কুপিয়ে খুন করল এক যুবক। ঘটনা উত্তর ২৪ পরগনার মাটিয়া থানা এলাকা মালতিপুরের। নিহত জব্বার মোল্লা পেশায় সবজি বিক্রেতা। তাঁকে খুনের অভিযুক্ত নাজিমুদ্দিনের বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর চালাཧয় জনতা। ঘটনার জেরে গ্রামে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে। এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশবাহিনী।
আরও পড়ুন - আরজি কর কাণ্ডে নয়া সূত্র💧ের খোঁজে CBI, তলব এক পুলিশ অফিসারকে, তদন্ত এবার কোন পথে?
পড়তে থাকুন - কসবা কাণ্ডের তদন্তে নয়া মোড়, সুশা🐎ন্ত 'খুনের ছক' কষেছিল জেল ফের⛦ত এক খুনের আসামি!
জানা গিয়েছে, জব্বারের বড় মেয়েকে বিয়ে করতে চেয়ে প্রস্তাব দিয়েছিল নাজিমুদ্দিন। কিন্তু সেই প্রস্তাবে রাজি হয়নি পরিবার। মাস কয়েক আগে তরুণীর অন্যত্র বিয়ে হয়। তার পর সব কিছু ঠিকঠাকই চলছিল। মঙ্গলবার রাতে সবজি ব🌃িক্রি করে ট্রেনে করে মালতিপুর স্টেশনে নামেন জব্বার। রেল লাইন ধরে বাড়ির দিকে হাঁটছিলেন তিনি। তখনই তাঁর পথ আটকায় নাজিমুদ্দিন। কিছু বুঝে ওঠার আগেই ধারাল অস্ত্র দিয়ে জব্বারকে কোপাতে শুরু করে সে। রক্তাক্ত অবস্থায় রেল লাইনের পাশে লুটি🦩য়ে পড়েন জব্বার। এর পর এলাকা ছাড়ে নাজিমুদ্দিন। স্থানীয়রা জব্বারকে উদ্ধার করে বসিরহাট জেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করে।
ওদিকে জব্বারের মৃত্যুর খবর গ্রামে পৌঁছলে ব্যা🍌পক উত্তেজনা ছড়ায়। গ্রামবাসীরা নাজিমুদ্দিনের বাড়িতে গিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। তবে সেখানে অভিযুক্তের পরিবারের কাউকে 🍒পাওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন - ‘হিন্দুরা সংখ্যায় কম হলে কী হতে পারে ﷽তার বেলডাঙা তার🐲 প্রকৃষ্ঠ উদাহরণ’
নিহতের স্ত্রী বলেন, ‘আমার মেয়েকে বি🔴য়ে করতে চেয়েছিল নাজিমুদ্দিন। কিন্তু আমরা রাজি ছিলাম না। তার জন্য ও আমার স্বামীকে কুপিয়ে মেরে ফেলল। ওর সঙ্গে থাকা টাকা পয়সা, ফোন সব নিয়ে পালিয়েছে। আমি ওর কড়া শাস্তি চাই।’
ঘটনার জেরে গ্রামে ব্যাপক উত্ত🉐েজনা ছড়িয়েছে। উত্তেজনা প্রশমনে টহল দিচ্ছে মাটিয়া থানার পুলিশ।