সবুজ বাজি বিক্রির ব্যাপারে পরামর্শ দিয়েছে দুষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ। এমনকী সবুজ বাজি ব্য়বহারের ক্ষেত্রে সময়সীমাও বেঁধে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু আদৌ কি সেসব মানা হচ্ছে? এমনকী শব্দবাজি বিক্রি বা মজুত করলে কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। কিন্ত🌳ু বাজারে ঘুরলে অবশ্য দেখা যাচ্ছে অন্য ছবি।
এদিকে ক্রেতাদের একাংশের দাবি, কোনটা একেবারে খাঁটি সবুজ বাজি সেটা বোঝার বিশেষ উপায় নেই। একাধিক ক্ষেত্রে বিক্রেতারা সরাসরি জানিয়ে দিচ্ছেন প্য়াকেটের গায়ে থাকা বারকোড স্ক্যান করে নিতে। কিন্তু সেই পদ্ধতি আদৌ কতজন মানছেন তা নিয়েও প্রশ্নটা থেকেই গিয়েছে। আর নিয়মের নানা ফাঁক গলেই শব্দবাজি বিক্রি হ⭕চ্ছে বলে অভিযোগ। উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলায় দেখা যাচ্ছে এই নিয়ম ভাঙার ছবি।
এদিকে সাধারণত সবুজ বাজির প্যাকেটের গায়ে নির্দিষ্ট বারকোড থাকে। সেই বারকোড স্ক্যান করলে বোঝা যায় সেগুলি সবুজ বাজি 𓄧কি না! কিন্তু ক্রেতাদের একাংশের দাবি, প্য়াকেটের ভেতর কী আছে সেটাও নিশ্চিত করা দরকার। কারণ অসাধু ব্যবসায়ীদের একাংশ ভেতরে শব্দবাজি রেখে ওপরে সবুজ বাজির বারকোড দিতেই পারেন।
এদিকে বারকোড স্ক্যানের বিষয়টিও যেন কার্যত ক্রেতাদের উপরই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তবে ক্রেতারꦛা আদৌ কতটা সচেতন তা নিয়ে প্রশ্নটা থেকেই গিয়েছে। তবে ইতিমধ্যেই বাজারে বাজারে এনিয়ে নজরদারি শুরু হয়ে গিয়েছে। কোথাও সবুজ বাজির আড়ালে অন্য় কিছু বিক্রি হচ্ছে কি না তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ, প্রশাসন।