বিজেপি সাংসদ গিয়েছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস পঞ্চায়েত প্রধানের বাড়িতে। আর তার জেরেই শো–কজ চিঠি হাতে পেলে🐻ন তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান। রবিবাসরীয় সকালে এটাই ওখানে চর্চার বিষয় হয়ে উঠেছে। বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং তাঁর বাড়িতে গিয়েছিলেন। তাই শ্রীরামপুর–উত্তরপাড়া ব্লকের কানাইপুর পঞಞ্চায়েতের তৃণমূল প্রধান আচ্ছালাল যাদবকে কারণ দর্শানোর চিঠি পাঠাল তৃণমূল।
আচ্ছালাল যাদব হলেন তৃণমূলের হুগলি জেলা সভাপতি দিলীপ যাদবের দাদা। এই বিষয়ে অবশ্য দিলীপ বলেন, ‘ঠিক কী ঘটেছিল আর কেনই বা তা ঘটল, সে সব জানতেই কানাইপুরের দলীয় প্রধা🍌নকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।’ আর আচ্ছালাল বলেন, ‘আমি প্রস্তুত। দল জানতে চাইলে সুবিধাই হবে। আমি দলের জেলা সভাপতি এবং রাজ্য সভাপতিকে বিষয়টি লিখিতভাবে জানাব।’
জানা গিয়েছে, দলের যুবনেতা শঙ্কুদেব পণ্ডাকে নিয়ে কোন্নগরের কানাইপুরে আচ্ছালাল যাদবের বাড়িতে গিয়েছিলেন বিজেপি 🍒সাংসদ অর্জুন। তার আগে নির্দিষ্ট কোনও কাজে সেখানে গিয়েছিলেন বিজেপির দুই নেতা। আগেই আচ্ছালাল জানিয়েছিলেন, তাঁর বাড়ির দরজায় এসে ওই দুই বিজেপি নেতা ডাকাডাকি করছিলেন। ভদ্রতাবশতই তিনি তাঁদের বাড়িতে বসিয়েছিলেন। পূর্ব নির্ধারিত কোনও কর্মসূচি ছিল না।
উল্লেখ্য, শনিবার হুগলির একদল তৃণমূল নেতা মেদিনীপুরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত🎃্রী অমিত শাহের সভায় গিয়ে বিজেপিতে যোগ দেন। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য জেলা পরিষদের অধ্যক্ষ সমীরণ মিত্র, পুরশুড়ার প্রাক্তন বিধায়ক পারভেজ রহমান, ডানকুনি পুরসভার প্রাক্তন উপ–পুরপ্রধান দেবাশিস মুখোপাধ্যায়। পারভেজ তৃণমূলের জন্মলগ্ন থেকে দলে থেকেও শেষবার বিধানসভা ভোটে টিকিট না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ ছিলেন। রবিবারও বঙ্গে আছেন শাহ।