নয়াদিল্লিতে ইডি হেফাজতে রয়েছেন অনুব্রত মণ্ডল। সূত্রের খবর, গরুপাচার করে টাকা রোজগার করেছে কেষ্ট। এমন তথ্য নিয়ে জেরা করা হয়েছে। সেই টাকা কোন প্রভাবশালীর কাছে গিয়েছে সেই প্রশ্নও শুনতে হয়েছে অনুব্রত মণ্ডলকে। এমনকী ২০১৪–২☂০১৬ সালে পরিবার ও নিজের সম্পত্তি বৃদ্ধিতে টাকার উৎস নিয়েও প্রশ্নের মুখে প﷽ড়তে হয়েছে বীরভূমের তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতিকে। এবার এই আসানসোল থেকে নয়াদিল্লি নিয়ে গিয়ে দফায় দফায় জেরার ফলে শরীর খারাপ হতে পারে অনুব্রত মণ্ডলের। আর তা যদি হয় তাহলে সেই দায়িত্ব ইডি–সিবিআইকে নিতে হবে বলে পাল্টা চাপ বাড়ালেন বীরভূম তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ শতাব্দী রায়।
আজ, বৃহস্পতিবার তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ শতাব্দী রায় দিদির দূত হয়ে সাঁইথিয়া ব্লকের হাতোরা পঞ্চায়েতের অভিরামপুর গ্রামে যান। সেখানে মন্দিরে পুজো দেন সাংসদ। সেখানে অনেকের সঙ্গে কথা বলেন। এক গ্রামের মহিলা সাংসদকে জা♍নান, গ্রামে যাদের পাকা বাড়ি আছে তারাই বাড়ি পাচ্ছে। আবার অভিরামপুর স্কুলে গেলে সাংসদকে কাছে পেয়ে ছাত্রীরা জানায়, হাসানপুর থেকে গোয়ালগ্রাম পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটার রাস্তার বেহাল অবস্থা। তাদের আশ্বাস দেন সাংসদ। আর বিষয়টি নিয়ে সাংসদ সংবাদমাধ্༒যমে বলেন, ‘কিছু অসৎ ব্যক্তি আছে। তাদের জন্যই কিছু অনিয়ম হয়েছে। কিছু তো হচ্ছে।’
এদিকে সূত্রের খবর, অনুব্রত মণ্ডল ইডি অফিসারদের জানিয়েছেন, তি♊নি কিছুই মনে করতে পারছেন না। এছাড়া তিনি হিন্দি জানেন না বলেও জানিয়েছেন। এমনকী সই ছাড়া তিনি কিছু করতে পারেন না বলায় বিপাকে পড়েছেন ইডি অফিসাররা। তবে গোটা বিষয়টি আদালতেও জানানো হবে বলে জানিয়েছেন তদন্তকারী অফিসাররা। বুধবার অনুব্রত মণ্ডলের স্বাস্থ্যপরীক্ষা করার পরে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়। আর আগামীকাল, শুক্রবার তাঁকে রাউস অ্যাভিনিউ কোর্টে তোলা হবে। তদন্ত অসহযোগিতার কথা ✅বলে তাঁꦓকে আবার হেফাজতে চাইতে চলেছে ইডি।