পঞ্চায়েত ভোটের মুখে দলেরই পঞ্চায়েত প্র🍒ধানের বিরুদ্ধে আবাস যোজনায় কাটমানি নেওয়ার অভিযোগ তুললেন তৃণমূল বিধায়ক। যা নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক শুরু হয়েছে তৃণমূলের অন্দরে। ওদিকে বিজেপির দাবি, তৃণমূল বিধায়কই বলে দিচ্ছেন তাদের অভিযোগ সঠিক। সিপিএমের দাবি, তৃণমূল মানেই চোর।
শনিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার উস্তিতে দিদির সুরক্ষা কবচ কর্মসূচিতে যোগদান করেন মগরাহাট পশ্চিমের তৃণমূল বিধায়ক গিয়াসউদ্দিন মোল্লা। সেখানে তিনি অভিযোগ করেন, সরকার যাকে পাঠিয়েছিল তার আত্মীয়স্বজন ঘর পেয়েছেন। আত্মীয় ২ বার করে ঘর পেয়েছেন। যাকে সংসার𒈔 দেখার দায়িত্ব দিয়েছিলেন সে ঠিক করে সংসার দেখেনি। যে ১০০০০ টাকা দিয়েছে, ২০০০০ টাকা দিয়েছে তাকে ঘরটা দিয়েছে। কাজটা আপনার। কাজটা করিয়ে নেওয়ার দায়িত্ব আপনার।
বিধায়ককে পালটা ঘু𓆉ষখোর বলে দাবি করে শেরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান জামাল সরকার বলেন, উনি নিজেই কাটমানি নেন। আর আমি প্রধান হওয়ার আগে গ্রামের রাস🐻্তাটা পর্যন্ত ঠিক ছিল না। অনেক ধরে করে রাস্তাটা করেছি। আরও যা যা হয়েছে সব আমার জমানাতেই।
চাপের মুখে বয়ান বদলেছেন বিধায়ক। ত🐈িনি বলেন, আমি তো কারও নাম বলিনি। আমি বলেছি, যারা কাটমানি নিচ্ছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তাদের টিকিট দেবেন না।
এই নিয়ে তৃণমূলকে আক্রমণ করেছে বিজেপি। স্থানীয় এক বিজেপি নেতা বলেন, আমরা প্রথম থেকেই প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় 🎃কাটমানির অভিযোগ করছিলাম। এমনকী দিল্লিতেও অভিযোগ জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এখন তৃণমূল নিজেই স্বীকার করছে তারা কাটমানি নিয়েছে।
স্থানীয় এক সিপিএম নেতা বলেন, সবাই জানে তৃণমূল মানে চোর। চাকরি বিক্রি থেকে আবাস যোজনা, কোনও জায়গা ওরা ছাড়েনি। যার ফলে কিছু তৃণমূল নেতা জেলে আছেন, আর 𒐪কিছু যাবে যাবে করছে।