রাজ্য পুলিশের কর্মীরা ডিউটি করেন খাকি পোশাকে। আর কলকাতা পুলিশের কর্মীরা করেন সাদা পোশাকে। এমনকী সিভিক ভলান্টিয়ারদের পর্যন্ত নীল–কালো পোশাক রয়েছে। কিন্তু পুলিশ ফোর্সের সঙ্গে একসঙ্গে কাঁধে কাঁধ মᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚিলিয়ে কাজ করলেও ‘ভিলেজ পুলিশের’ জন্য নির্দিষ্ট কোনও পোশাক নেই। এই নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। তাছাড়া নির্দিষ্ট কোনও পোশাক না থাকায় মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা তৈরি হচ্ছে না। ফলে তাঁদের কথা শুনতে চাইছেন না মানুষজন। এবার ভিলেজ পুলিশের জন্য নির্দিষ্ট পোশাক তৈরির কথা ভাবা হয়েছে।
এদিকে এই বিষয়টি সম্প্রতি সামনে আসায় অস্বস্তিতে পড়েছেন রাজ্য পুলিশের শীর্ষ কর্তারা। আর তাই পুলিশ কর্মীদের মতোই ভিলেজ প🅺ুলিশদের জন্য নির্দিষ্ট পোশাক তৈরিতে উদ্যেগী হয়েছেন অফিসাররা। এই পোশাকের বিষয়ে একটি রিপোর্ট জমা পড়েছে পুলিশ ডিরেক্টরেটে।🌊 মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে পুলিশকে সাহায্য করার জন্য ভিলেজ পুলিশ এবং সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ করা হয়। ভিলেজ পুলিশে কর্মরত ব্যক্তির সংখ্যা এখন সাড়ে তিন হাজারের কিছু বেশি। গ্রামের পরিস্থিতি দেখে রাখার কাজ তাঁদের। এমনকী তদন্তে সহযোগিতা করার ক্ষেত্রেও তাঁরা সাহায্য করে থাকে।
অন্যদিকে এখন নানা জেলায় অপরাধের ঘটনা ঘটছে। সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখে এই ভিলেজ পুলিশ। পুলিশের সহযোগী হিসেবে কাজ করে ভিলেজ পুলিশ। তাই বিভিন্ন পোশাকে ডিউটি করলে বিষয়টির গুরুত্ব থাকে না। তাই নির্দিষ্ট পোশ🌜াক না থাকায় ভিলেজ পুলিশদের চিহ্নিত করতে অসুবিধা হচ্ছে। অনেকেই ধরে নিচ্ছেন তাঁরা কোনও স্বেচ্ছসেবী সংস্থার কর্মী। এই বিষয়টি পুলিশ মহলের নজরে আনেন ওয়েস্ট বেঙ্গল পুলিশ স্টেট ওয়েলফেয়ার কমিটির অফিসাররা। তখনই নড়েচড়ে বসেন পুলিশ ডিরেক্টরেটের শীর্🀅ষ অফিসাররা।
আরও পড়ুন: বিডিও হত্যার চেষ্টায় অভিযুক্ত বি🉐জেপি নেতা, দোষী 💖সাব্যস্ত করল জেলা আদালত
আর কী জানা যাচ্ছে? নির্দিষ্ট পোশাক না থাকায় ভিলেজ পুলিশ গ্রামে গিয়ে খবর সংগ্রহ করতে সমস্যায় পড়ছেন। ভিলেজ পুলিশদের পরিচয়পত্রও নেই। ভিলেজ পুলিশের নির্দিষ্ট পোশাক ন🅠া থাকায় গ্রামীণ মানুষের কাছে গুরুত্ব পাচ্ছে না বলে অভিযোগ। এবার তাই নির্দিষ্ট পোশাক চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দ্রুত তা বাস্তবায়িত হবে বলে সূত্রের খবর। জেলা এবং কমিশনারেট এলাকায় কর্তব্যরত ভিলেজ পুলিশ কর্মীদেღর জন্য দু’ধরনের পোশাকের কথা ভাবা হচ্ছে। এক্ষেত্রে খাকির পাশাপাশি আর কোন পোশাক করা যায় সেটা নিয়েই চলছে আলোচনা।