গাড়ির হর্ন বাজানো নিয়ে বচসা। তার জেরে চলল গুলি। ঘটনাস্থল উত্তর দিনাজপুরের ডালখোলা থানার ফরসরা এলাকা। এই ঘটনায় গুলি চালানোর অভিযোগ উঠেছে ডালখোলা পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান হাজি ফিরোজ আহমেদের ভা🍎সꦐ্তা ও ছেলের বিরুদ্ধে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। এই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়েছে এক যুবক। আহত অবস্থায় তাঁর চিকিৎসা চলছে হাসপাতালে। এই ঘটনায় লিখিত অভিযোগ জানিয়েছে ওই যুবকের পরিবার। যদিও ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি।
আরও পড়ুন: রক্তগঙ্গা বয়ে গেল চোপড়ায়, দুই গোষ্ঠীর গোলাগুলিতে গুলিবি💯🍬দ্ধ হয়েছে ১৪ জন
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গুলিবিদ্ধ যুবকের নাম তৈবুর রহমান। বছর বাইশের ওই যুবক বিহারের বাইসি থানার ডাকরা সংলগ্ন বাংড়া গ্রামের বাসিন্দা। পরিবারের লোকেদের দাবি, বুধবার রাতে একটি গাড়িতে চেপে ফরসরায় বন্ধুদের সঙ্গেᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ মোমো খেতে গিয়েছিলেন। সেই সময় গাড়ির হর্ন বাজানোয় অভিযুক্তরা প্রতিবাদ করে। এনিয়ে দুপক্ষের বচসা শুরু হয়। এরপরেই তাদের মধ্যে মারপিট বাঁধে। তখনই পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যানের ছেলে ও ভাইপো গুলি চালায় বলে অভিযোগ। ঘটনায় একটি গুলি গাড়িতে লাগে এবং তৈবুর নামে ওই যুবকের হাতে গুলি লাগে। এরপরেই তৃণমূল নেতার ছেলের বিরুদ্ধে ডালখোলা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন আহতের পরিবারের সদস্যরা। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। যদিও অভিযুক্তদের পক্ষের কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি। ঘটনায় গুলিবিদ্ধ এক যুবক রায়গঞ্জ মেডিক্যালে চিকিৎসাধীন।
গুলিবিদ্ধ যুবকের দাদা তাজিবুর রহমান বলেন, ‘তৈবুর তিন বন্ধুর সঙ্গে স্করপিও গাড়িতে করে ডালখোলায় মোমো খেতে গিয়েছিল। ফেরার সময় রাস্তার মাঝখানে একটি বাইক দাঁড় করানো ছিল। তার জন্য তৈবুরদের গাড়ি হর্ন দিয়েছিল। তাতেই ক্ষুব্ধ হয়ে বাইকে থাকা যুবকরা ছুটে এসে তৈবুরদের গালিগালাজ এবং মারধর করে। তৈবুরকে অভিযুক্তদের একজন ধরে আটকে রাখে আরেক জন বন্দুক আনতে যায়। তখন তার সঙ্গে আরও বেশ কয়েকজন চলে আসে। মোট তিনটি গুলি চালিয়েছিল অভিযুক্তরা। যার মধ্যে একটি গুলি লেগেছে গাড়িতে এবং আরেকটি গুলি তৈবুরের হাতে লেগেছে। আমরা এই ঘটনায় ডালখোলা থানায় অভিযোগ জানিয়েছি। পুলিশ প্রথমে তৈবুরকে ডালখোলার স💃্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করে। পরে সেখান থে﷽কে রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসকরা অস্ত্রোপচার করে গুলি বের করেছেন।’ তাঁর অভিযোগ, অভিযুক্ত যুবকের বাবা চেয়ারম্যান বলে এলাকায় দাদাগিরি করে বেড়ায়।