অমৃতা রায়। কৃষ্ণনগর থেকে দাঁড়িয়েছিলেন। তিনি প্রার্থী হওয়ার পরে ফোন করেছিলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কিন্তু রাজ পরিবারের অমৃতা রায় বিস্ফোরক দাবি করলেন। কার্যত ভোটে লড়ার জন্য যে টাকা এসেছিলꦗ তা নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ করেছেন তিনি। একদিকে পরাজিত হওয়ার যন্ত্রণা। অন্যদিকে টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ। তিনি জানিয়েছেন যে টাকা এসেছে তা নিয়ে সম্পূর্ণ অন্ধকারে ছিলেন তিনি। এমনকী দলের এক নেত্রীর বিরুদ্ধে তিনি অভিযোগের আঙুল তুলেছেন।
আসলে ভোটে লড়ার জন্য টাকা এসেছে আর সেই টা💙কার বিষয়টি তিনি জানতেন না বলে দাবি করছ🌌েন।
অমৃতা রায় বলেন, ওই মহিলা কোন পদে আছে আমি জানি না সে আমাকে বলল টাকার বিষয়টা আপনি যখন প্রমাণ দিয়ে বলতে পারছেন না তাহলে বলছেন কী করে? তখন আমি বলি আমি তো বলছি না লোকে বলছে। এই মহিলা আবার বিজেপির নেতৃত্বের খুব ঘনিষ্ঠ। উনি যখন একথা বলছেন তাহলে আমি চ্যালেঞ্জ করে বলছি এটা যদি না হয়ে থাকে তাহলে সেটাও প্রমাণ হোক। আমি তো জানি না কত ♍টাকা এসেছে। কত খরচ হয়েছে। আমি এগুলো থেকে🐭 অন্ধকারে আছি।
এই আসনটাকেও পাখির চোখ করেছিল বিজেপি। এমন একজনকে প্রার্থী করা হয়েছিল যিনি রাজনৈতিক বৃত্তের মধ্যে ছিলেন না। কিন্তু পরাজিত হয়েছেন তিনি। আর পরাজিত হয়েই তিনি মুখ খুলতে শুরু করেছেন। কার্যত তৃণমূলের পোড় খাওয়া রাজনীতিবিদ মহুয়া মৈত্রর কাছে পরাজিত হয়ꦦেছেন তিনি। আর তারপরই বিস্ফোরক। সব মিলিয়ে ৫৬ হাজারের ব♑েশি ভোটে পরাজিত হয়েছেন তিনি।