২০১৬ প্রাথমিক টেটের ভিত্তিতে নিযুক্ত ৪২,৫০০ শিক্ষকের বিস্তারিত পর্ষদের কাছে চেয়ে পাঠালেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। ২ সপ্তাহের মধ্যে রিপোর্ট আকারে এই তথ্য পেশ করতে হবে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। ওদিকে বুধবারই প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতিতে🎃 সুপ্রিম কোর্টে রিপোর্ট পেশ করেছে সিবিআই। তাতে মানিক ভট্টাচার্যের নেতৃত্বেই দুর্নীতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন তদন্তকারীরা।
এদিন বিচারপতি 🧸গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছেন ২০১৬ সালের ইন্টারভিউর ভিত্তিতে প্রাথমিকে নিযুক্ত শিক্ষকদের বিস্তারিত রিপোর্ট পাঠাতে হবে পর্ষদকে। ওই ইন্টারভিউর ভিত্তিতে প্রায় ৪২,৫০০ নিয়োগ হয়েছিল। তাদের প্রত্যেকের নাম, জেলা, জাতি ও শ্রেণি জানাতে হবে আদালতকে। এজন্য পর্ষদকে ২ সপ্তাহ সময় দিয়েছেন বিচারপতি।
প্রাথমিক নিয়োগে ইন্টারভিউর দায়িত্বে থাকা আধিকারিকদের আদালতে🌞 তলব করে নিজে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তাতে প্রকাশ্যে এসেছে, প্রার্থীদের কোনও অ্যাপটিটিউড টেস্ট না নিয়ে গড়ে নম্বর বসানো হয়েছে।
২০১৬ সালের ইন্টারভিউর মাধ্যমে প্রাথমিকে নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। বুধবার সুপ্রিম কোর্টে পেশ করা রিপোর🍨্টে সিবিআই দাবি করেছে এই দুর্নীতি হয়েছে মানিক ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে। যদিও মুখ খুলছেন না তিনি। সঙ্গে সিবিআইয়ের প্রশ্ন ২ দফায় মানিকের মেয়াদবৃদ্ধির পিছনে কী কারণ রয়েছে তার তদন্ত হওয়া প্রয়োজন।