কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকের পর পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি পদে ইস্তফা দিলেন অধীররঞ্জন চৌধুরী। বিভিন্ন রাজ্যের প্রদেশ কংগ্রꦅেস সভাপতি বাছতে সোমবার দিল্লিতে একাধিক বৈঠক হয়। পশ্চিমবঙ্গ নিয়ে বৈঠকে হাজির ছিলেন অধীরবাবু নিজে। সেই বৈঠকেই তিনি পদত্যাগ করেন করেন বলে কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বের তরফে জানানো হয়েছে।
পড়তে থাকুন - ‘অমুসলিমরা দুর🀅্ভাগা’ মন্তব্যেꦆর জন্য ফিরহাদকে আইনি চিঠি,ক্ষমা না চাইলেই হবে মামলা
আরও পড়ুন - নীতি আয়োগের বৈঠক-রঙ্গ নিয়ে বিধানসভা উত্তাল, ওয়াক আউট BJPর, শংকর বললেন ফিরহাদে🔯র..
সোমবারের বৈঠকে হা🏅জির ছিলেন রাজ্য কংগ্রেসের পর্যবেক্ষক গুলাম মির। ছিলেন দলের সাধারণ সম্পাদক কেসি বেণুগোপাল। সেই বৈঠকে প্রদেশ কংগ্রেসের একাধিক নেতা হাজির ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। সেখানেই অধীরবাবুর জায়গা༒য় অন্য কাউকে দায়িত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
জানা গিয়েছে, বৈঠকের বাইরে রাজ্যের প্রত্যেক নেতার সঙ্গে আলাদা করে কথা বলেছেন কেসি বেণুগোপাল। তাঁরা কাকে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি হিসাবে চান তা জানতে চꦺেয়েছেন।
সূত্রের খবর, প্রদে൲শ কংগ্রেস সভাপতি হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন পুরুল্যা জেলা কংগ্রেস সভাপতি নেপাল মাহাতো। তবে নাম রয়েছে মাটিগাড়া নকশালবাড়ির প্রাক্তন বিধায়ক শংকর মালাকারেরও। এ ছাড়াও কয়েক জনের নাম শোনা যাচ্ছে।
কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার সংসদের অধিবেশনে হাজির থাকায় রাহুল গান্ধী ও কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে বৈঠকে যোগদান করতে পারেননি। ﷺমঙ্গলবার প্রদেশ কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে কথা বলে নতুন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারেন তাঁরা।
আরও পড়ুন - ‘অমুসলিমরা দুর্ভাগা’ মন💮্তব্যের জন্য বিধানসভার অন্দরে ফিরহাদকে বয়ক♕টের ডাক দিল BJP
লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যে কংগ্রেসের ফল মোটেও আশানুরূপ নয়। আসন বৃদ্ধি তো দূরস্থান, নিজের দুর্গ বলে পরিচিত বহরমপুর আসনে হেরেছেন অধীররঞ্জন চৌধুরী। প্রাক্তন ক্রিকেটার তথা তৃণমূল প্রার্থী ইউসুফ পাঠানের ✤কাছে বিপুল ভোটে হার হয়েছে তাঁর। ফলে রাজ্যে এখন কংগ্রেসের একমাত্র আসন মালদা দক্ষিণ। লোকসভা নির্বাচনে হারের পর প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন অধীররঞ্জন চৌধুরী।꧟ নিজের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ল বলেও স্বীকার করেছিলেন তিনি। কট্টর তৃণমূল বিরোধিতার জন্য বিখ্যাত অধীরবাবুকে সরিয়ে কি নমনীয় কাউকে সেই পদে বসাবে কংগ্রেস শীর্ষ নেতৃত্ব?