আরজি কর মেডিক্যালে বিনা চিকিৎসায় রোগীমৃত্যুর অভিযোগ ভুয়ো। এমনই দাবি করলেন হাসপাতালের মেডিক্যাল সুপার সপ্তর্ষি চট্টোপাধ্যায়। তিনি জানিয়েছেন, ভর্ত🉐ির সময় থেকে মৃত্যু পর্যন্ত প্রায় ৩ ঘণ্টা সময় হাসপাতালে ভর্তি থাকাকালীন রোগী কী কী চিকিৎসা পেয়েছেন তার সমস্ত নথি তাঁর কাছে রয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। সঙ্গে সাধারণ মানুষকে আশ্বস্ত করে তিনি বলেছেন, আরজি কর মেডিক্যালে কোনও রোগী এলে তিনি বিনা চিকিৎসায় ফিরবেন না।
আরও পড়ুন - 🌃'ভয় দেখিয়ে কাজ না হ🌺ওয়ায় অপরাজিতা বিল এনে মানুষকে বোকা বানাতে চাইছেন মমতা'
পড়তে থাকুন - দোতলা বিশাল🎃 বাংলোর চারদিক উঁচু পাঁচিলে ঘেরা, খোঁজ মিলল সনꦡ্দীপ ঘোষের ‘অপা’র
এদিন সপ্তর্ষিবাবু বলেন, ‘আমার কাছে যা খবর আছে সেই অনুসারে সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে আমাদের এখানে ভর্তি হয়। তাঁকে অন্য হাসপাতাল থেকে এখানে পাঠানো হয়েছিল। পলিট্রমা পেশেন্ট ছিল। আমাদের অত্যন্ত দক্ষ অস্থিবিশারদ ও ট্রমা কেয়ারের টিমের সিনিয়র চিকিৎসকরা সঙ্গে সঙ্গে ওনার চিকিৎসা শুরু করেন। তাঁর ডিজিটাল এক্সরে কꦡরা হয়। নিয়ম মেনে যা যা চিকিৎসা পাওয়া উচিত সমস্ত দেওয়া হয়েছে। ওনার মাথায় আঘাত ছিল। এর পর সিটিস্ক্যান করতে গিয়ে ওনার মস্তিষ্কে সমস্যা শুরু হয়। প্রায় ৩ ঘণ্টা হাসপাতালে তিনি সম্পূর্ণ চিকিৎসা পেয়েছেন। বেলা ১২টা ৩০ মিনিট নাগাদ রোগীর মৃত্যু হয়। এটা সম্পূর্ণ ভুল খবর যে রোগীর বিনা চিকিৎসায় মৃত্যু হয়েছে। আমার কাছে তাঁর চিকিৎসার সম্পূূর্ণ নথি রয়েছে। যেহেতু এটা পুলিশ কেস তাই মৃত্যুর কারণ ময়নাতদন্তের পরেই জানা যাবে।'
তিন🌞ি বলেন, 'কেউ তথ্য জানার অধিকার আইনে আবেদন করলে সমস্যা নেই। রোগী ভর্তি হওয়া থেকে মৃত্যু পর্যন্ত আমাদের কাছে রোগীর সম্পূর্ণ চিকিৎসার নথি রয়েছে। শুধু সিনিয়র চিকিৎসকরাই নন, হাসপাতালের সংশ্লিষ্ট সমস্ত বিভাগ রোগীদের পরিষেবা দেওয়ার জন্য দিন – রাত কাজ করছেন। আরজি করে কোনও রোগী এলে সে চিকিৎসা পাবে না এটা কখনও হবে না।’
আরও পড়ুন - ছাত্রীদের তুলসির মালা �ও�পরে আসা বারণ, অভিভাবকদের বিক্ষোভ সামলাতে পুলিশ এল স্কুলে
শনিবার এক সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেন, আরজি কর মেডিক্যালে বিনা চিকিৎসায় পড়ে থেকে কোন্নগরের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনের জেরেই এইᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ মৃত্যু বলে দাবি করেন তিনি। সঙ্গে লেখেন এড়ানো যায় এমন গাফিলতির জেরে কারও মৃত্যু হলে সেই গাফিলতি খুনের সামিল।