নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় কিছু লুক🔯াতে চাইছে সরকার? সোমবার এক মামলায় এই প্রশ্ন তুলেছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্♏গোপাধ্যায়। রাজ্যের পদক্ষেপে একই দিনে দ্বিতীয়বার উঠল সেই প্রশ্ন। এবার বিচারপতি অমৃতা সিনহার প্রাথমিকের প্যানেল প্রকাশের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। যাতে প্রশ্ন উঠছে, কিছু কি লুকাতে চাইছে রাজ্য?
প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলার শুনানিতে গত ১২ ডিসেম্বর জেলা ভিত্তিক প্যানেল আদালতে পেশ করার নির্দেশ দেন বিচারপতি সিনহা। ২০১৪ সালের টেটের ওপর ভিত্তি করে ২০১৬ ও ২০২০ সালে যে নিয়োগ হয়েছিল তার প্যানেল তলব করেন তিনি। বিচারপতি সিনহার সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে বিচারপতি সৌমেন সেনের ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েছে রাজ্য। তাদের দাবি, ♌প্যানেল প্রকাশ নিয়োগবিধি বিরুদ্ধ।
গত ৩০ নভেম্বরের শুনানিতে পর෴্ষদের আইনজীহী স্বীকার করেছিলেন প্রাথমিকে ৯৪ জনকে বেআইনি ভাবে নিয়োগ করা হয়েছিল। তাদের নাম প্যানেলে ছিল না। এর পর বিচারপতি প্যানেল দেখতে চাইলে সময় চান পর্ষদের আইনজীবী। তাতে বিরক্ত হয়ে বিচারপতি সিনহা বলেন, ‘দেড় মাসে আপনারা হলফনামা দিতে পারলেন না? তাহলে নতুন আইনজীবী নিয়োগ করুন।’ সঙ্গে ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে ২০১৬ ও ২০২০র প্রাথমিকে নিয়োগের জে✅লাভিত্তিক প্যানেল আদালতে জমা দিতে বলেন বিচারপতি সিনহা।
১২ ডিসেম্বর সেই মামলার ফের শুনানিতে বিচারপতি জানতে পারেন প্যানেল জমা দেয়নি পর্ষদ। তখন বিচারপতি বলেন, আমি প্যানেল দেখতে চাই। পালটা পর্ষদের আইনজীবী বলেন, প্যান🍸েল প্রকাশ্যে আনার নিয়ম নেই। পালটা বিচারপতি বলেন, এসব বলে কাকে আড়াল করে রাখতে চাইছেন? যে প্যানেল একবার প্রকাশ্যে এসে গিয়েছে সেই🌊 প্যানেল দ্বিতীয়বার প্রকাশ্যে কেন আপত্তি পর্ষদের?