নিয়োগ দ෴ুর্নীতির তদন্তে গা ছাড়া মনোভাব দেখাচ্ছেন ইডির কয়েকজন আধিকারিক। মামলার শুনানিতে ই🅷ডির তদন্তে অসন্তোষ প্রকাশ করে এমনই বলল কলকাতা হাইকোর্ট। এদিন আদালতে ইডি দাবি করে, চাকরির বিনিময়ে যে টাকা তোলা হয়েছে, তা একজনের নামে তুলেছেন অপর এক ব্যক্তি। তবে তাদের নাম এদিন বলেননি ইডির আইনজীবী।
আরও পড়ুন - দুর্নীতি করে টাকা দিয়ে যারা চাকরি পেয়েছে তাদের💃 চাকরি﷽ ছাড়তেই হবে: সুকান্ত
পড়তে থাকুন - মমতার ঔদ্ধ🌊ত্যেই রাজ্যে থমকে বন্দর তৈরির কাজ: জাহাজ প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর
এদিন বꩵিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চে নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্ত চলাকালীন বিচারপতি বলেন, ইডির কয়েকজন আধিকারিক সঠিকভাবে তদন্ত করছেন না। এব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য রয়♈েছে আদালতের কাছে। তাদের সতর্ক হতে বলুন। মনে রাখবেন, আদালতের নজরদারিতে তদন্ত চলছে।
এর পরই বিচারপতি প্রশ্ন করেন, এই মামলায় সাꩵক্ষী ও অভিযুক্ত সবাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়ে𝔍ছে কি? বলে রাখি, এই মামলায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাবা অমিত বন্দ্যোপাধ্যায় ও মা লতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে গত সেপ্টেম্বরে তলব করেছিল ইডি। তবে তাদের কেউই হাজিরা দেননি।
আরও পড়ুন - অপ♚হরণ, মারধর, হুমকিসহ একাধিক অভিযো🃏গ, সোহমের বিরুদ্ধে আদালতে যাচ্ছে বিজেপি
এদিন আদালতে ইডির আইনজীবী জানান, এই মামলায় ইডি ১৪৮ কোটি টাকার ও সিবিআই ১৩ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। তার মধ্যে লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসের ৭ কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে। একথা শুনে বিচারপতি বলেন, ‘সেসব আমি জানি। কিন্তু কী ভাবে এই টাকা তারা উপার্জন করল তা জা𒉰নতে হবে ইডিকে।’ তখন ইডির আইনজীবী বলেন, ওই বিষয়টি সিবিআই তদন্ত করছে। এদিন আদালতে সিবিআইয়ের আইনজীবী রিপোর্ট জমা দেন। সিবিআইয়ের আইনজ🎐ীবী আদালতে জানান, নিয়োগ দুর্নীতিতে চাকরির বিনিময়ে মূল সুবিধাভোগীর হয়ে অন্য একজন টাকা তুলেছেন বলে জানা গিয়েছে।