পার্থ চট্টোপাধ্যায় ঘনি෴ষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়। তাঁর ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছে কোটি কোটি টাকা। আর সেই টাকার প্রসঙ্গে পার্থ জানিয়েছেন, আমার নয়, আমার নয়, আমার নয়। ইডি সূত্রে খবর, নিয়োগ দুর্নীতির টাকাই ঘুরপথে এসে জমা হয়ে🉐ছিল ফ্ল্যাটে। কিন্তু সেই টাকা বিনিয়োগ হত কোথায়? ইডি সূত্রে খবর, ফিল্ম সিটি গড়ার ছক কষেছিলেন অর্পিতা। সেই মতো কল্য়াণীতে জমিও দেখা হয়েছিল। এমনকী কয়েকজনকে জমি বাবদ বায়নাও দিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ইডির অভিযানে সব কিছু ভেস্তে যায়।
অভিযোগ উঠছে অর্পিতা নিজে ভুবনেশ্বরে গিয়ে দুর্নীতির টাকা পৌঁছে দিয়ে আসতেন। মূলত ওড়িয়া ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি টাকা খাটাতেন অর্পিতা। সেক্ষেত্রে তিনি কাদের টাকা দিতেন, কোন জমি মালিকরা বায়নার টাকা পেয়েছিলেন সেসবই খতিয়ে দেখতে চাইছেন তদন্তকারী আধিকারিক🍸রা। ইডি যে অ্যাকাউন্টগুলি সিজ করেছে তাতেও রয়েছে ৮ কোটি।
সূত্রের খবর, আসলে দীর্ঘদিন ধরে ফিল্ম ও মডেলিংয়ের দুনিয়ায় জড়িয়ে ছিলেন অর্পিতা। তামিল ও ওড়িয়া ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে তাঁর প𝔉রিচয়ও গড়ে উঠেছিল। সেই পরিচিতিকে কাজে লাগিয়েই শুরু হয়েছিল কালো টাকা সাদা করার কাজ। গত অগস্ট মাসে একটি সংস্থা খুলে ফিল্ম সিটি তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় অনুমতি নেওয়ার পরিকল্পনাও করেছিলেন তিনি। পাশাপাশি প্রশ্ন উঠছে ফিল্ম সিটি তৈরির ক্ষেত্রে যাবতীয় কাঁটা সরানোর ক্ষেত্রে কতটা সক্রিয় ছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়? মন্ত্রীত্বের প্রভাব খাটিয়েই কি তিনি অর্পিতাকে সহায়তা করতেন? অর্পিতা ছবি প্রযোজনার কথাও চিন্তাভাবনা করছিলেন বলে খবর। সেক্ষেত্রে তাতে কতটা ভূমিকা ছিল পার্থর? এসব প্রশ্নেরই উ𝕴ত্তর খুঁজছেন তদন্তকারীরা।