মোমিনপুর হিংসা মামলায় আজ, বুধবার সাতজনের নামে জারি হল গ্রেফতারি পরোয়ানা। এই সাতজন এখনও পলꩵাতক। তবে তাঁদের নামেই এনআইএ আদালতের নির্দেশে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। এখানে যাঁদের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ৩৬ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে সেই তিনজনের নামও রয়েছে। সালাউদ্দিন, জাকির হোসেন এবং টিপু—তিনজনের বাড়ি থেকে টাকা উদ্ধার করা হয়েছিল। গোয়েন্দাদের অনুম꧟ান, ওই তিনজনের কোনও পরিকল্পনা ছিল। মোট ১৬ জনের নামে সম্প্রতি চার্জশিট পেশ করেছে এনআইএ। আর আটজনকে গ্রেফতার করেছিল এনআইএ। তদন্ত শুরুর ৭২ দিনের মাথায় মোমিনপুর কাণ্ডে চার্জশিট পেশ করে এনআইএ।
এনআইএ কী তথ্য দিচ্ছ🔯ে? এনআইএ সূত্রে খবর, আদালতে জমা পড়া প্রায় ৪০০ পাতার চার্জশিটে ১৬ জনের নাম রয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির হিংসা ছড়ানো, পুলিশের কাজে বাধা দেওয়া, খুনের চেষ্টা, অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র, অস্ত্র এবং বিস্ফোরক আইনের একাধিক ধারার অভিযোগ আনা হয়েছে। ২০২২ সালে মোমিনপুরে একটি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। তার জেরে এই মামলা হয়। সম্প্রতি মোমিনপুরের ১৭টি জায়গায় ত𝕴ল্লাশি চালায় এনআইএ। প্রায় ৩৬ লক্ষ টাকা উদ্ধার করা হয়। বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথিও উদ্ধার হয়।
এদিকে এই মামলায় কলকাতা পুলিশের হাতে ধৃত ২০ জনকে হেফাজতে🐎 নিয়♔েছিল এনআইএ। পরে ৮ জনকে গ্রেফতার করে চার্জশিটে সিংহভাগকেই পলাতক বলে উল্লেখ করা হয়েছে। গত ২৮ অক্টোবর কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের নির্দেশে তদন্তভার নেয় এনআইএ। দু’মাসের বেশি সময় তদন্তে পরপর বেশ কয়েকবারই মোমিনপুরে যায় এনআই♑এ। লালবাজারেও যায় এনআইএ টিম। এই ২০ জনের মধ্যে বাকিদের সঙ্গে এই মামলায় যোগসূত্র পাওয়া যায়নি বলে দাবি 💫করে এনআইএ।