তৃণমূলের সঙ্গে তাঁর বিরোধ নিয়ে ফের একবার মুখ খুললেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী। সোমবার পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ভোটদানের পরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ‘ভাইপোকে কখনও নেতা হিসাবে মানিনি।’ শুভেন্দুর এই মন্তব্যꦅে তাঁর সঙ্গে তৃণমূলের বাগযুদ্ধ নতুন করে শুরু হওয়া সময়ের অপেক্ষা বলে মনে করছেন অনেকে।
এদিন শুভেন্দু বলেন, ‘ওদের ভিতরে আমার অনেক লোক আছে। আমাকে সাংবাদিকদের দিয়ে বলতে হবে না। তৃণমূলের অন্তত ৫০টা বিধায়ক রয়েছে যাদের আমি তৃণমূল কংগ্রেসে নিয়ে এসেছি। নাম বলে আর ঝগড়া লাগিয়ে দিতে চাই না। মমতা ব্যানার্জি এটা ভালো করে জানে। ওর ভাইপো নাও জানতে পারে। ওর ভাইপোর সঙ্গে আমি কখনও রাজনীতি ൩করিনি। আর কখনও নেতা হিসাবে মানতাম না’।
সঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে তৃণমূল বিধায়ককে দ্রৌপদী মুর্মুকে ভোটদানের জন্য চাপ দেওয়ার যে অভিযোগ উঠেছে তা খণ্ডন করে শুভেন্দু বলেন, ‘মমতা ব্যানার্জি ভালো করে জানে, ওনার জঙ্গে যে ২১৬ౠ জন রয়েছে তাদের মধ্যে কত জনকে শুভেন্দু তার ২১ বছরের রাজনৈতিক জীবনে তৃণমূলে নিয়ে 𝐆এসেছে। আমাকে একটা অচেনা অজানা সাংবাদিকের মাধ্যমে কোনও কয়লাচোর বিধায়ককে প্রস্তাব দিতে হবে, এত দেউলিয়া আমি হয়ে যাইনি’।
রবিবার পশ্চি🐈ম বর্ধমানের পাণ্ডবেশ্বরের তৃণমূল বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর অভিযোগ, শুভেন্দু অধিকারীর নাম করে তাঁকে ফোন করেন সঞ্জয় সিং নামে এক ব্যক্তি। এর পর তাঁকে দ্রৌপদী মুর্মুকে ভোট দিতে হবে বলে শাসাতে থাকেন তিনি।