কৌস্তভ বাগচি। বিজেপি নেতা🍌। তিনি একাধিক ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন। সেখানে দাবি করা হয়েছে, ব্যারাকপুর গুণ্ডা রাজের শিকার হল পুলিশ। তি✅নি এক্স হ্যান্ডেলে ভিডিয়ো পোস্ট করে লিখেছেন, ব্যারাকপুর কমিশনারেটের ট্রাফিক ডিপার্টমেন্টে কর্মরত সাব ইনসপেক্টর ওঙ্কার বন্দ্যোপাধ্য়ায়। গত ৩০ এপ্রিল ২০২৪ রাত ১১টা নাগাদ ব্যারাকপুর পুরসভার ২০ নম্বর ওয়ার্ডের পুরপিতা ও তৃণমূল নেতা রমেশ সাউ ও তার পুত্র তৃণমূল নেতা বিমল সাউয়ের নেতৃত্বে ২০-২৫জনের গুণ্ডাবাহিনী সাব ইনসপেক্টর ওঙ্কার বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের বাড়িতে চড়াও হয়। তাকে অকথ্য় ভাষায় গালিগালাজ করে ও উর্দি পরা অবস্থায় রাস্তায় ফেলে তাকে মারধর করে।
এরপর কৌস্তভ লিখেছেন, ৩০শে এপ্রিল থেকে ২৯শে জুলাই, রমেশ সাউ ও তার পুত্র ও তার দলবলের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নিয়েছেন মাননীয় নগরপাল সেটা যদি একটু আলোকপাত করেন। সেই সঙ্গেই তিনি লিখেছেন, এই রাজ্যের সাধারণ মানুষ, বিরোধী দলের সমর্থক তো দূর কি বাত, পুলিশেরই নিরাপত্তা নেই এই রাজ্য়ে। লিখেছেন কৌস্তভ বাগচি।
এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করা সেই ভিডিয়ো দেখলে একেবারে শিউরে উঠতে হয়। তবে সেই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করতে পারেনি🧸 হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা। সেই ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে একজন উর্দি পরা পুলিশের উপর চড়াও হয়েছে কয়েকজন। মাটিতে পড়ে যান ওই পুলিশ। কিন্তু তারপরেও তাকে রেয়াত করা হয়নি। তাকে একের পর এক কিল ঘুষি মারা হয় বলে অভিযোগ। তবে সেই ভিডিয়োতে একাধিক অশ্লীল শব্দ রয়েছে। সেই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা।
তবে সেই ভিডিয়ো পোস্ট করে কৌস্তভ বাগচি জানতে চেয়েছেন 🏅যাদের সেই ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে ঠি কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে? তবে এনিয়ে পুলিশের তরফে কোনও বক্তব্য মেলেনি। আক্রান্ত হওয়ার পরে ওই পুলিশ কর্মীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল কি না সেটাও পরিস্কার নয়। তবে এই ঘটনায় বাংলার সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিয়ে ফের প্রশ্ন উঠে গেল।