ভবানীপুর কাণ্ডের দিনই টাওয়ার লোকেশন দেখেဣ এগিয়েছিল কলকাতা পুলিশ। কিন্তু অল্পের জন্য ফস্কে গিয়েছিল। পুলিশ যে ভবানীপুরে দম্পতি খুনের জাল গুটিয়ে এনেছে তা ঘটনাস্থলে গিয়ে জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পুলিশের উপর তিনি আস্থা রাখতে বলেছিলেন শাহ দম্পতির মেয়েদের। তার ১২ ঘন্টা কাটল না তিন জনকে আটক করল পুলিশ। সিসিটিভি ফুটেজ দেখেই এই তিনজনকে আটক করে লালবাজারে নিয়ে আসা হয়েছে। আর আজ ভবানীপুরে গুজরাতি দম্পতি খুনে দু’জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ।
কী তথ্য প𒈔েয়েছে পুলিশ? পুলিশ সূত্রে খবর, জড়িত শাহ পরিবারের এক নিকট আত্মীয়ই। গত শুক্রবার সে এসেছিল বাড়িতে। খুনের দিনও সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজে তাকে দেখা গিয়েছে। অনুমান, সে–ই মোটা টাকার বিনিময়ে ভাড়া করেছিল ভাড়াটে খুনিকে। ৪৮ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই ভবানীপুরে প্রবীণ গুজরাতি দম্পতি খুনেꩲর কিনারার পথে কলকাতা পুলিশ। ইতিমধ্যেই তদন্তকারী অফিসাররা চিহ্নিত করে ফেলেছেন দুই আততায়ীকে। আর আজ, বৃহস্পতিবার তিনজনকে আটক করল পুলিশ। তাদের মধ্যে দু’জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ।
মুখ্যমন্ত্রী ঠিক কী বলেছিলেন? ভবানীপুরে শাহ দম্পতির বাড়ি গিয়ে তিনি বলেছিলে🍸ন, ‘খুনি পরিবারেরই কেউ, এটা নিশ্চিত। অভিযুক্ত যেই হোক না কেন, তাকে কড়া শাস্তি দেওয়া হবে। পারিবারিক শত্রুতার জেরে এমনটা হয়েছে। পুলিশ তদন্ত করছে। খুব শীঘ্রই অপরাধীরা ধরা পড়বে। ভবানীপুর খুব শান্তির জায়গা। এখানে সমস্ত ধর্🍸ম জাতি নির্বিশেষে মানুষ বসবাস করেন। ছোট থেকে এখানে বড় হয়েছি। কখনও এরকম ঘটনা ঘটেনি। এলাকার শান্তি বিঘ্নিত করার চেষ্টা হয়েছে। ব✅াইরে থেকে এসে এখানে শান্তি বিনষ্ট করার ঘটনা কোনওভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। যারা যারা জড়িত, তাদের প্রত্যেককে কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে। ৯৯ শতাংশ তদন্ত হয়ে গিয়েছে।’