শিশুর বয়স মাত্র এক বছর তিন মাস। সেই শিশুর অত্যন্ত জটিল অপারেশন করলেন সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকরা। আর তাতে বিরাট সাড়া মিলেছে। কার্যত যমে-চিকিৎসকে লড়াই চলেছে এতদিন꧙। আর সেই চিকিৎসায় সফল হলেন চিকিৎসকরা। কার্যত মৃতও্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছে ডায়মন্ডহারবারের বাসিন্দা ওই ছোট্ট শিশু।
ঠিক কী হয়েছিল ঘটনাটি?
সূত্রের খবর, ওই শিশুটি খাট থেকে পড়ে গিয়েছিল। প্রথমে কিছু বোঝা যায়নি। পরে দেখা যায় তার বাঁ চোখ ছোট হতে শুরু করেছে। তারপর দেখা যায় গলার কাছে কালো দাগ। মনে হচ্ছিল যেন রক্ত জমাট বেঁধ♏ে রয়েছে। পরে একাধিক জায়গায় তাকে দেখানো হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত কলকাতার একটি বিখ্য়াত শিশু হাসপাতালে দেখানো হয় তাকে। আর তখনই জানা যায় তার বাঁ দিকের মহাধমনী ক্ষতিগ্রস্ত হ🌜য়েছে। তার জেরেই সেখান থেকে রক্ত বের হচ্ছে। আর তার জেরে তার মাথায় রক্ত সঞ্চালন ক্রমশ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
তবে এতসব কিছুর পরেও হাল ছাড়েননি পিজির চিকিৎসকরা। মৃত্যু ঝুঁকি প্রতি মুহূর্তে। তা সত্ত্বেও তাঁরা নেমে পড়েন যুদ্ধে। পিজির চিকিৎসকরা কার্যত নেমে পড়েন যুদ্ধে। পরিবারকে জানিয়ে দেওয়া হয়, মাথায় স্বাভাবিক রক্ত সঞ্চালন বন্ধ হয়ে গিয়েছে। মনে হয় বাঁচবে না। তবে চেষ্টা করা হবে সবরকম। ওটি টেবিলেই স্ট্রোক হয়ে যাওয়🐼ার সম্ভাবনা। কিন্তু তবুও সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকরা হাল ছাড়েননি। তাঁরা নেমে পড়লেন অসম যুদ্ধে।
সিটিভিএস, ও নিউর☂ো সার্জারির প্রখ্য়াত চিকিৎসকরা নেমে পড়েন অপারেশনে। এবার ঠিক করা হয়, ওই ছোট্ট শিশুর মাথা থেকে জমাট রক্ত বের করে ধমনীতে কয়েলিং করা হবে। কার্যত চ্য়ালেঞ্জটা নিয়েই ফেলেছিলেন চিকিৎসকরা। সেই মতো শুরু হয় কাজ। তবে শেষ পর্যন্ত মিলেছে সাফল্য।
তবে এই ধর💜নের ছোট্ট শিশু মাথায় এই ধরনের জটিল 😼অপারেশন করার অনেক ঝুঁকি রয়েছে। সেক্ষেত্রে অনেক ঝুঁকি নিয়েই শেষ পর্যন্ত অপারেশনে নামেন চিকিৎসকরা। আর সেই অপারেশনে সফল হলেন চিকিৎসকরা। কার্যত বড় সফলতা পেলেন বাংলার চিকিৎসকরা। তবে শেষ পর্যন্ত ওই শিশু প্রাণ ফিরে পেয়েছে এটা একটা বড় পাওনা অভিভাবকদের কাছে।
তবে এবারই প্রথম নয়। এর আগেও একাধিকবার বড় ও জটিল অপারেশনে সফল হয়েছেন চিকিৎসকরা। এটা বড় পাওনা বাংলার কাছে। সরকারি চিকিৎসকদের উপর সাধারণ মা🎉নুষের আস🍸্থা বাড়ল অনেকটাই।