সিবিআইয়ের নোটিশ পেয়েও হাজিরা এড়িয়ে যাচ্ছেন অনুব্রত মণ্ডল। এখনও অসুস্থ রয়েছেন তিনি বলে জানালেন বীরভূমের জেলা তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতির আইনজীবী। সিজিও কমপ্লেক্সে পাঠানো হল ইমেল। এই পরিস্থিতিতে দাপুটে তৃণমূল কংগ্রেস নেতার নিরাপত্তা নিয়ে বি🧸স্ফোরক মন্তব্য করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ–সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
ঠিক কী বলেছেন মেদিনীপুরের সাংসদ? নিউটাউনের ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণ করতে এসে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘জেলে থাকলে অনুব্রত মণ্ডল নিরাপদে থাকবেন। না হলে তাঁকে খুনও করা হতে পারে। অনুব্রত অনেক কিছু জানেন। সেই তথ্যপ্রমাণ লোপাটের জন্য তাঁকে খুন করা হতে পারে। জেলই ওঁর জন্য নিরাপদ। তাই সুযোগ পেলে তার সদ্ব্যবহার করা উচিত। হাসপাতালে থাকল🤡ে বাঁচার সম্ভাবনা কম। অনুব্রত অনেক মামলায় অভিযুক্ত। একটা চাবি হারিয়ে ফেললেই হল। তাই তথ্যপ্রমাণ লোপাটের জন্য ওঁকে মেরে ফেলা হতে পারে।’
এমন মন্তব্য আগেও শোনা গিয়েছিল বিজে🐻পির বিধা𓆉য়কের গলায়। বনগাঁ দক্ষিণের বিজেপি বিধায়ক স্বপন মজুমদার বলেন, ‘আমার তো মনে হয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ওই উডবার্ন ওয়ার্ড থেকে তাঁকে (অনুব্রত মণ্ডলকে🍒) আর ফিরতে দেবেন না। তার কারণ যদি ফিরতে দেন, তাহলে মমতা বন্দ্যোপাধ্য🅺ায়ের সরকারের সব কুকীর্তি অনুব্রত মণ্ডল উগরে দেবে সিবিআইয়ের কানে। অনুব্রত মণ্ডলকে বিষ ইঞ্জেকশন দিয়ে মেরে ফেলা হবে উডবার্নে ওয়ার্ডে।’
গরু পাচার মামলায় সিবিআইয়ের তলব সাতবার এড়িয়েছেন অনুব্রত মণ্ডল। এই বিষয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ শান্তনু সেনꦚ বলেন, ‘রোজ খবরে থাকতেই ওঁকে এই সব বলতে হয়। কিন্তু ওঁর মুখে এসব মানায় না।’ আর তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ কুণাল ঘোষ বলেন, ‘আমি এড়ানোয় বিশ্বাস করি না। আমি নিজে সিবিআইকে এড়াইনি। যতবার ডেকেছে হাজির থেকেছি। তবে ওঁর কথা বলতে পারব না।’