কলকাতার যোধপুর পার্কে একটা ক্যাফেতে বিস্ফোরণ। একটি তিনতলা বাড়ির নীচের তলায় এই ক্যাফে ছিল। সেখানেই আচমকা বিস্ফোরণ হয়। বিস্ফোরণের তীব্রতায় দোকানের শাটারের একাংশ ভেঙে পড়়ে। ক্যাফেতে কাচের দরজা ছিল। আর পাঁচটা ক্যাফেতে যেমন থাকে তেমনই। সেই দরজা ভেঙে গিয়েছে। এদিকে বিস্ফোরণে ক্যাফের এক কর্মী আহত হয়েছেন। আহত কর্মীর নাম চন্দ্রকুমার গুরুং। তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদিকে ক্যাফেতে কীভাবে বিস্ফোরণ হল তা নিয়ে কিছু💮♏টা রহস্য রয়েছে। তবে ঘটনার খবর পেয়েই পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে।
সূত্রের খবর, এদিন সকালে ক্যাফেটা খোলার পরেই আচমকা বিস্ফোরণ হয়। স্থানীয়দের দাবি, গ্যাস সিলিন্ডার থেকে এটা হল কি না সেটা বোঝা যাচ্ছে না। তবে প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে গ্যাস সংক্রান্ত কোনও বিষয় এর মধ্য়ে থাকতে পারে। সম্💃ভবত রাতে কোনওভাবে গ্যাস, লিক হয়ে গিয়েছিল। এরপর তা বন্ধ ঘরের মধ্য়ে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর দরজা খোলার পরে হয়তো কেউ আগুন জ্বালিয়েছিল। তা♏রপরই বিস্ফোরণের মতো হয়।
সকালে ক্যাফে খোালার পরেই এই বিস্ফোরণের মতো হয়েছে। তবে আশার কথা এটাই যে সেই সময় দোকানে ক্রেতা কেউ ছিলেন না। দিনের ব্যস্ততম সময়✃ে হলে বড় ঘটনা হয়ে যেতে পারত। তবে ঘটনার খবর পেয়েই পুলিশ ও দমকল ঘটনাস্থলে যায়।
এদিকে বিস্ফোরণের তীব্রতায় শাটার উড়ে যায়। কাঁচের দরজার টুকরো ফুটপাতে চলে আসে। একাধিক চেয়ার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কলকাতা পুরসভ𒀰ার ৯০ নম্বর ওয়ার্ডের যোধপুর পার্কে এই ক্যাফেতে বিস্ফোরণের জেরে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে। স্থানীয়দের দাবি, আচমকাই কিছু ফেটে যাওয়ার মতো আওয়াজ পেলাম। এদ♒িকে গ্যাস সিলিন্ডার থেকে এই ঘটনা বলে অনেকে মনে করছেন। কিন্তু সিলিন্ডারটি অক্ষত রয়েছে। সেক্ষেত্রে বিস্ফোরণের প্রকৃত কারণ জানা যায়নি। এদিকে ক্যাফের কর্মীদের দাবি যে কর্মী আহত হয়েছেন তার শরীরের বিভিন্ন অংশ পুড়ে গিয়েছে। তাকে হাসপাতালে ভর্তির ব্যবস্থা করা হয়েছে।