নিয়োগ দুর্নীতি, কয়লা এবং গরু পাচার, বগটুই গণহত্যা–সহ নꩵা🉐না ঘটনার তদন্ত করছে সিবিআই। তবে তার মধ্যে আর্থিক লেনদেনে গড়মিল থাকলে ঢুকে পড়ছে ইডিও। এই পরিস্থিতিতে একটি মামলা নিয়ে সিবিআইয়ের সঙ্গে সিআইডি’র স্নায়ুযুদ্ধ শুরু হয়ে গিয়েছে। নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্তদের ধরপাকড়, জিজ্ঞাসাবাদ এবং আদালতে পেশ করার মতো ঘটনা গত কয়েকমাস ধরে সংবাদ শিরোনামে। এই পরিস্থিতিতে এবার কেন্দ্রের সিবিআই এবং রাজ্য সরকারের সিআইডি’র মধ্যে কার্যত স্নায়ুযুদ্ধ বেধে গেল। যা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।
কোন প্রেক্ষিতে তৈরি হয়েছে এমন পরিস্থিতি? সূত্রের খবর, নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার নীলাদ্রি দাসকে চার বছর আগে গ্রেফতার করেছিল সিআইডি। তখনও নিয়োগ সংক্রান্ত অভিযোগ উঠেছিল তাঁর বিরুদ্ধে। কিন্তু কলকাতা হাইকোর্ট থেকে জামিন পেয়ে যান নীলাদ্রি। এত সহজে জামিন পাওয়ার বিষয়টি খতিয়ে দেখছে সিবিআই। তাহলে কি সিআইডির অফিসাররাও সিবিআইয়ের জিজ্ঞাসাবা𓄧দের মুখে পড়বেন? এই প্রশ্নেই দানা বাঁধছে দুই তদন্তকারী সংস্থার স্নায়🅺ুযুদ্ধের সম্ভাবনা। নীলাদ্রি নিয়ে ইতিমধ্যেই নানা তথ্য সামনে এসেছে। সেগুলিও সরেজমিনে খতিয়ে দেখছে সিবিআই।
আর কী জানা যাচ্ছে? সিবিআই সূত্রে খবর, এই পরিস্থিতি🐻তে সিআইডি নিয়ে তারা ‘ও💞য়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ নীতিতে এগোতে চাইছে। এই ‘অপেক্ষা’র কারণ হল, সম্প্🐬রতি অন্য একটি মামলায় সিবিআইয়ের কয়েকজন অফিসারের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে সিআইডি। সিআইডি যে এফআইআর করেছে তাতে তাঁদের নাম রয়েছে। যদিও কলকাতা হাই🔥কোর্টের নির্দেশে এখনই সিআইডি ওই অফিসারদের বিরুদ্ধে কোনও ‘কড়া পদক্ষেপ’ করতে পারবে না। কিন্তু সেই রক্ষাকবচ উঠে গেলে সিআইডি কী করে, সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা।