প্রযুক্তিগত সাহায্যের নাম করে বিদেশি নাগরিকদের থেকে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠল প্রতারকদের বিরুদ্ধে। বুধবার রাতে সূত্র মারফত খবর পেয়ে সংস্থার অফিসে হানা দেয় সিআইডি আধিকারিকরা। ইতিমধ্যে গোটা ঘটনায় ১০ জনকে গ্রেফতার করা🌼 হয়েছে। তবে সংস্থার প্রধান এখনও ধরা পড়েনি।
জানা গিয়েছে, সল্টলেকে এরগꦏো টাওয়ারের ১৩ তলায় একটি ভুয়ো কল সেন্টার চলছিল বলে পুলিশ জানতে পেরেছে। মার্কিন যু্করাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া-সহ বিভিন্ন দেশের নাগরিকদেশের সঙ্গে যোগায়োগ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁদের বিরুদ্ধে। টেকনি💖ক্যাল সাপোর্টের নাম করে টাকা নেওয়া হত। এরপর বুধবার রাতে ইলেকট্রিক থানার পুলিপের সাহায্য নিয়ে ওই সংস্থার অফিসে হানা দেয় সিআইডি আধিকারিকরা। এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় ১০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে এখনও এই চক্রের মূল পাণ্ডা বা সংস্থার কর্ণধার সোমনাথ সাহাকে গ্রেফতার করা যায়নি। সোমনাথবাবুর খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ। পুলিশ ইতিমধ্যে গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে আর কেউ জড়িত আছে কিনা, পুলিশ তা খতিয়ে দেখছে।
এর আগেও ভয়ো কল সেন্টারের নাম করে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। চলতি মাসের প্ꦉরথম দিকে সল্টলেক সেক্টর ফাইভ এলাকায় আরেকটি ভুয়ো কল সেন্টারের অফিসে হানা দেয় পুলিশ। সেই অফিস থেকে তখন নয় জন কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের সাইবার ক্রাইম শাখা তাদের গ্রেফতার করে। গ্রেফতার হওয়া কর্মীরাও টেক সাপোর্টের নাম করে ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ায় ফোন করত ও প্রতারণা করত।