বাংলাদেশের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার খুনের তদন্তে SIT গঠন করল সিআইডি। সিআইডির আইজির নেতৃত্বে গঠিত এই SITত♓ে রয়েছেন ২ জন ডিআইজিসহ মোট ১২ জন আধিকারিক। এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত ফেরার আখতাউজ্জামানসহ বাকি অভিযুক্তদের ধরতে এই SIT কাজ চালাবে বলে জানা গিয়েছে।
আরও পড়ুন - স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই তৈরি হচ্ছে জলে💫র পাউচ, পরিবহন হচ্ꦓছে আবর্জনা ফেলার গাড়িতে
পড়তে থাকুন - উত্তরব🍌ঙ্গে ꦉআরও এগল মৌসুমী বায়ু, দক্ষিণবঙ্গের দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে বর্ষা
গত ১৩ মে নিউ টাউনের সঞ্জীব গার্ডেনের একট🧸ি ফ্ল্যাটে খুন করা হয় বাংলাদেশের ঝিনাইদহ ৪ আসনের সাংসদ অনোয়ারুল আজিমকে। খুনের পর দেহ টুকরো টুকরো করে কেটে কলকাতা লাগোয়া উত্তর ২৪ পরগনার বিভিন্ন জলাশয়ে ফেলে দেওয়া হয়। বাবার সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পেরে দিন কয়েক পর বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন আনোয়ারুলের মেয়ে ফিরদৌস ডরিন। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রকের সঙ্গে যোগাযোগ করে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রক বিষয়টি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তদন্ত শুরু হয়।
তদন্তে উঠে আসে ১৩ মে নিউ টাউনের একটি ফ্ল্যাটে ডেকে এনে প্রথমে মাদক দিয়ে আনোয়ারকে অচেতন করা হয়। এর পর শ্বাসরোধ করে খুন করা হয় তাঁকে। সারা রাত ধরে দেহ টুকরো টুকরো করে হলুদ মাখানো হয়। ১৪ মে ট্রলি🅠 ব্যাগে দেহাংশ ভরে কলকাতা লাগোয়া বিভিন্ꦑন জায়গায় ফেলে দেয় দুষ্কৃতীরা। এই ঘটনায় বাংলাদেশ থেকে ৩ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে সেদেশের পুলিশ। ওদিকে হাতিশালা থেকে গ্রেফতার করা হয় জিহাদ নামে এক কসাইকে। অভিযোগ, সেই আনোয়ারুলের দেহ টুকরো টুকরো করেছে।
আরও পড়ুন - ಌমালদায় ফের বীভৎস নারী নির্যাতন, মহিলাকে বিবস্ত্র করে মারধরে অভিযুক্ত TMC নেতা
ঘটনার তদন্তে নামে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের সিআইডি। তদন্তে নেমে প্রায় ১০ দিন ধরে তল্লাশি চ🅷ালিয়েও আনোয়ারের দেহাংশ উদ্ধার করতে পারেনি তারা। গত ২৮ মে আবাসনের সেপটিক ট্যাঙ্কে তল্লাশি চালিয়ে বেশ কিছু মাংস ও চুল উদ্ধার হয়। সেই চুল মানুষের কি না তা জানতে ফরেন্সিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। দেহাংশ মানুষের বলে প্রমাণিত হলে আনোয়ারের মেয়ের সঙ্গে দেহাংশের DNA মিলিয়ে দেখা হবে বলে জানানো হয়েছে সিআইডির তরফে।
এই ঘটনায় মূল অভিযুক্তসহ বেশ কয়েকজন নেপাল হয়ে বিদেশে পালিয়েছে বলে ꦐতদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন। সেজন্য নেপালে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে সিআইড🅠ির একটি দল।