হাতে আর ১০ দিন বাকি। তারপরই ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাস। এই মাসের ২ তারিখে তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ, বিধায়কদের নিয়ে বৈঠক করবেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ইতিমধ্যেই এই খবর দলের সমস্ত সাংসদ–বিধায়কদের কܫাছে পৌঁছে গিয়েছে। সুতরাং বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। হঠাৎ সরাসরি নেত্রীর এই নির্দেশ পেয়ে সবাই বেশꦬ চাপে আছেন। কারণ কী নিয়ে বৈঠক? সেটা খোলসা করেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আর কী জানা যাচ্ছে? তৃণমূল কংগ্রেস সূত্রে খবর, এই বিশেষ বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্য🦩োপাধ♏্যায়। আগামী ২ জানুয়ারি এই বৈঠকের কথা সাংসদ–বিধায়কদের জানানো হলেও সেটা কোথায় হবে তা জানানো হয়নি। তবে পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে জনসংযোগ বাড়ানো নিয়ে ওই বৈঠকে নির্দেশ দেওয়া হতে পারে। এছাড়া বড় কোনও সিদ্ধান্ত এই বৈঠকে নেওয়া হতে পারে বলে জানা যাচ্ছে।
আর কী জানা যাচ্ছে? কয়েকদিন আগে তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কু💫ণাল ঘোষ একটি টুইট করেছিলেন। সেখানে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী যেভাꦑবে তারিখের রাজনীতি করেছিলেন, তার পাল্টা নতুন সংযোজন ছিল কুণাল ঘোষের ২ জানুয়ারি। তিনি বলেছিলেন, ‘যত ঘটনা ঘটবে আগামী ২ জানুয়ারি। ধামাকা কি না জানি না। তবে সেকেন্ড জানুয়ারি একটা দিন আছে। দরজা খোলার ব্যাপারে অনেক আবেদন আছে। সাংসদ, বিধায়ক এবং সাংগঠনিক নেতাদের আবেদন আছে। তবে দরজা খোলা পুরোদ𓂃স্তুর অভিষেকের ব্যাপার।’
ঠিক কী বলেছেন অভিষেক? গত ৩ ডিসেম্বর কাঁথিতে সভা করেছিলেন অভিষেক ব💯ন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানের মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি বলেছিলেন, ‘দরজাটা কি একটু ফাঁক করব?’ সূত্রের খবর, ২ জানুয়ারি যে বৈঠক হবে সেখানে যোগদান পর্ব হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ২ জা🌠নুয়ারি একটা বড় কিছু হবে বলেই মনে করা হচ্ছে। এখান থেকে পঞ্চায়েত এবং লোকসভা নির্বাচনেরও স্ট্র্যাটেজি জানিয়ে দেওয়া হতে পারে। কারণ ইতিমধ্যেই বিজেপি পঞ্চায়েত নির্বাচনের থেকে লোকসভা নির্বাচনের দিকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে তাঁদের বৈঠকে বলে সূত্রের খবর।