আরজি করের চিকিৎসককে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনার প্রতিবাদে প্রতিদিনই বিক্ষোভ, মিছিল লেগে আছে। তারইমধ্যে এই ঘটনার প্রতিবাদে আজ মঙ্গলবার ছিল ‘ছাত্র সমাজের’ নবান্ন অভিযান। এই অভিযানকে ঘিরে দফায় দফায় অশান্তি ছড়ায়। জাতীয় পতাকা হাতে নিয়ে এদিন নবান্ন অভিযান করেন আন্দোলনকারীরা। একের পর এক ব্যারিকেড ভেঙে ফেলেন আন্দোলনকারীরা। বিভিন্ন জায়গায় পুলিশ আন্দোলনকারীদের খণ্ড যুদ্ধ বাঁধে। পরিস্থিতি সামাল দিতে লাঠিচার্জও করে পুলিশ। তারই প্রতিবাদে বনধের ডাক দিয়েছে বিজেপি। এবার আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে মাঠে নামছে কংগ্রেস। 💜তাই কলকাতায় মিছিলের অনুমতি চেয়ে এবার কলকাতা 𒈔হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরী।
আরও পড়ুন: কমিশনারের নামে নথিভুক্ত🎃 বাইকই চালাত সঞ্জয়, স্বীকার পুলিশের, তবে…..
আগামী বৃহস্পতিবার কলেজ স্কোয়্যা﷽র থেকে শ্যামবাজার পর্যন্ত মিছিল করার ডাক দিয়েছে কংগ্রেস। অধীর চৌধুরী জানান, সঠিক তদন্ত এবং বিচারের দাবিতে কংগ্রেস মিছিল ✤করবে। সেই মিছিলের অনুমতি চেয়েই কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন জানিয়েছেন কংগ্রেস নেতা। আগামীকাল বুধবার বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের সিঙ্গেল বেঞ্চে এই মামলার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে।
যদিও আগেই আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে কলকাতায় মিছিল করার কথা ঘোষণা করেছিলেন অধীর চৌধুরী। সাধারণত মিছিলের জন্য পুলিশের অনুমতি লাগে। তবে বিরোধীদের অভিযোগ, পুলিশ তাদের অনুমতি দিতে চায়না। সেই অভিযোগ তুলেই কলকাতা হাইকোর্টের দারস্ত হয়েছে কংগ্রেস। অন্যদিকে, শ্যামবাজারের পর এবার ধর্মতলায় ধর্নায় বসতে চায় বিজেপি। তা নিয়ে গেরুয়꧃া শিবির কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছ༺ে।
প্রসঙ্গত, এদিন নবান্ন অভিযানকে কেন্দ্র করে পুলিশ জলকামান দিয়ে, কাঁদানে গ্যাসের সেജল চার্জ করে আন্দোলনকারীদের সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু, বহু জায়গায় সাধꦫারণ আন্দোলনকারীদের বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গিয়েছে পুলিশের জল কামানের সামনে। তবে এই অভিযানের পরেই ধৃতদের ছাড়াতে বিজেপি নেতারা লালবাজার অভিযান করে। এর পাশাপাশি পুলিশি অত্যাচারের প্রতিবাদে বন্ধের ডাক দিয়েছে বিজেপি। এবার মাঠে নামতে চাইছে কংগ্রেস।