আরজি কর হাসপাতালের ঘটনা ফের প্রশ্নচিহ্নের সামনে দাঁড় করাল গোটা বাং𒆙লায় নারীদের নিরাপত্তা। অন ডিউটি অবস্থায় ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে এক তরুণী চিকিৎসককে। অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।𒐪 বিভিন্ন সূত্র থেকে খবর মিলেছে ওই যুবক কলকাতা পুলিশের সিভিক ভলান্টিয়ার হিসাবে কর্মরত। তবে কি এবার যে পুলিশের উপর ভরসা রাখেন সাধারণ মানুষ সেই সিভিক ভলান্টিয়ারই শেষ করে দিল এক মহিলা চিকিৎসককে?
তব♕ে কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত কুমার গোয়েল অবশ্য ধৃতের পেশার বিষয়টি বার বার এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। সিপি জানিয়েছেন পরিবার অন্য় কোনও এজেন্সি দিয়ে তদন্ত করাতে চাইলে তাতেও আপত্তি নেই। এমনকী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ও জানিয়ে দিয়েছেন (সিবিআই তদন্ত করাতে চাইলে) আমাদের কোনও আপত্তি নেই।
পুলিশ কমিশনার জানিয়েছেন, ধর্ষণ ও খুনের মামলা শুরু হয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, এই ঘটনায় আমরা চিন্তিত, উদ্বিগ্ন, ক্ষুব্ধ। যদি ওদের( পরিবার) কোনও দাবি থাকে পরিবার চাইলে তারা অন্য কোনও এজেন্সি দিয়ে তদন্ত করাতে পারে। আমাদের তরফে কোনওꦅ আপত্তি নেই। দোষী সর্বোচ্চ অপরাধী। আমরা দেখব যাতে সর্বোচ্চ শাস্তি হয়।
সিপিকে সংবাদমাধ্যমের তরফে প্রশ্ন করা হয়েছিল অভিযুক্ত কলকাতা পুলিশের আওতাধীন একজন সিভিক ভলান্টিয়ার। এই প্রশ্নের উত্তর সরাসরি তিনি দিতে চাননি। তিনি জ💮ানিয়ে দিয়েছেন, আমাদের চোখে সে একজন অপরাধী। ঘৃণ্য অপরাধে অভিযুক্ত। সর্বোচ্চ শাস্তি﷽ হবে।
কিন্তু ওই ব্যক্তি কি সেই রাতে আরজিকরে ডিউটি ছিলেন? ঘটনার রাতে🎀 সঞ্জয় রায় কেন সেমিনার হলে গিয়েছিল? সেই প্রশ্নের উত্তর মেলেনি। তবে সূত্রের খবর, আরজিকরে অবাধ যাতায়াত ছিল সঞ্জয়। এমনকী কলকাতা পুলিশে চাকরি করে এই দাবি করে এলাকায় রীতিমতো দাপটও দেখাত তারা।