বাংলার মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন এত সাহস কী করে হল বুঝতে পারছি না। অভিযুক𒉰্তের ফাঁস🔯িও চেয়েছেন তিনি।
আরজিকর কাণ্ডের ঘটনা নিয়ে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বাংলার মুখ্য়মন্ত্রী। তবে ভুক্তভোগ𓆏ীরা বলছেন, এখন সিভিক ভলান্টিয়াররাই কার্যত সবটা চালান। এটা অস্বীকার করলে হবে না।
এদিকে আরজিকরে তরুণী চিকিৎসককে হাসপাতালের সেমিনার রুমে ধর্ষণ করে খুনের প্রতিবাদে মিছিলে শামিল চিকিৎসকরা। তবে তাঁরা প্রতিবাদে শামিল হলেও চিকিৎসকরা পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন পলিটিকাল পার্টি গো ব্যাক। তাঁদের আবেদন, রাজনৈতিক দলের পতাকা নামিয়ে রাখুন। সಞাধারণ মানুষ হিসাবে আসুন। কোনও রাজনৈতিক দলকে তাঁরা চাইছেন না বলে সাফ জানিয়ে দিౠয়েছেন।
এদিকে শনিবার এসএফআই ও ডিওয়াইএফ তাঁদের মতো করে বিক্ষোভ মি🧸ছিলে শামিল হয়। তাদের দাবি এই ঘটনা মানা যায়। একজন তরুণী চিকিৎসক বিশ্রাম নিচ্ছিলেন। সেই সময় হাসপাতালের সেমিনার রুমে তাকে খুন করার ঘটনা মানা যায় না। এদিকে বিজেপিও এদিন বিক্ষোভ দেখাতে যান। তখনই বিক্ষোভরত জুনিয়র চিকিৎসকরা দাবি করেন পলিটিকাল পার্টি গো ব্যাক। কোনও রাজনৈতিক দলের হস্তক্ষেপ তাঁরা মেনে নেবেন না বলেও জানিয়ে দেন। রাজনৈতিক দলের পতাকা নিয়ে তাঁদের বিক্ষোভে শামিল হওয়া যাবে না বলেও জানানো হয়েছে।&nbs🔥p;
আরজিকরে ওই তরুণী চিকিৎসকের মৃত্য়ুর জেরে বেজায় অস্বস্তিতে রাজ্য সরকার। ইতিমধ্যেই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কিন্তু তারপরেও প্রশ্ন উঠছে কেন আগাম সতর্ক হল না পুলিশ। অভিযুক্তের অবাধ যাতায়াত ছিল হাস𒆙পাতালে। কে তাকে সেখানে প্রবেশের অনুমতি দিত? অত রাতে সে সেমিনার হলে চলে গেল, কিন্তু ক▨েউ আটকাল না।
এদিকে মেডিকেল কলেজ থেকে আসা বিক্ষোভকারীদের একাংশকে আটকায় তৃ𓆉ণমূল প্রভাবিত কয়েকজনᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ। দাবি বিক্ষোভকারীদের।
এদিকে বিক্ষো🀅ভকারী চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, আমরা কোনও রাজনৈতিক দলগুলিকে এই বিক্ষোভে শামিল হতে দেব না। এখানে মানুষ হিসাবে আসুন। রাজনৈতিক দল হিসাবে আসবেন না। এদিকে একাধিক রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, আমরা পড়ুয়াদের পাশে রয়েছি। পড়ুয়ারা যে দাবি তুলছেন তার পাশেই রয়েছি আমরা।
আরজিকরের চিকিৎসককে খুনের ঘটনায় এক বিক্ষোভকারী চিকিৎসক বলেন, আমাদের দেওয়ালে পিঠ ঠেক🎶ে গিয়েছে। রাতে ঘুমোতে পারছি না। এই ঘটনা মানতে পারছি না। অন্যদিকে অপর এক জুনিয়র চিকিৎসক বলেন, মৃত্যু না হলে সরকারের টনক নড়ে না। এই ধরনের নিরাপত্তাহীনতা বছরের পর বছর ধরে চলছে। কিন্তু সরকার কোনও কথা কানে নেয় না। নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতেই হবে।