সেই রাতে🃏 আরজি করে পুলিশ পোস্টিং ছিল। কিন্তু তারপরেও কেন এই ঘটনা হল? এই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। তবে ইতিমধ্যেই সিবিআই আরজি কর আউটপোস্টের পুলিশকর্মীদের জেরা করেছেন। তবে ফের তাদের একাংশকে তলব করা হয়েছে। মূলত সিবিআই জানতে চাইছে সেই রাতে পুলিশ কী জানতে পেরেছিল? স্বাস্থ্য কর্তাদের ফোন করার পরে তাঁদের তরফে প্রতিক্রিয়া কেমন ছিল?
তবে সূত্রের খবর, আরজি করে𒐪 তখনও পড়েছিল চিকিৎসকের দেহ। সেই সময় পুলিশ এক স্বাস্থ্যকর্তাকে বার বার ফোন করে ডাকেন। কিন্তু তিনি দেখে নিচ্ছি বলে ফোন কেটে দেন। আউটপোস্টে থাকা পুলিশকর্মীদের কাছ থেকে এমন ত🍰থ্যই পেয়েছে সিবিআই।
এদিকে হাসপাতালের নিরাপত্তারক্ষীদের কাছ থেকে পুলিশ ফোন পেয়েছিল। এরপরই পুলিশ সেখানে যায়। আউটপোস্টের পুলিশ টালা থানায় খবর পাঠায়। হাসপাতালের এক উপরতলার আধিকারিককেও তারা ফোন করেন। প্রথমে তিনি বলেন লোক পাঠাচ্ছেন। দেখে নিচ্ছেন। তাকে সেখানে আসার জন্য বলেছিল পুলিশ। কিন্তু মিনিট💮 দশেক পরেও তিনি বা তার কোনও প্রতিনিধি সেখানে আসেননি। এরপর ফের তাকে ফোন করা হয়েছিল। আর তখনই তিনি বলেন, আমি বুঝে নিচ্ছি, আপনাদের ভাবতে হবে না। কিন্তু তারপরেও তিনি বুঝতে আসেননি। পরে ফের ফোন করা হয় তাঁকে। তখন তিনি ফোন কেটে দেন।
এদিকে বর্তমান সংবাদপত্রের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, এই ঘটনার পেছনে কোনও ষড়যন্ত্র থাকতে পারে। আর সেই ষড়যন্ত্র হয়েছিল কোনও আধিকারিকের চেম্বারে বসে। সেকারণেই কি দ্রুত দেহ ময়নাতদন্ত করে ফেলার চেষ্ট💮া করা হয়েছিল?&ꦛnbsp;
নানা প্রশ্ন ঘুরছে।
এদিকে মৃত চিকিৎসকের বাবা-মার দাবি প্রথম থেকেই ম📖নে হচ্ছে কাউকে আড়াল করা হচ্ছে।
মৃত মহিলা চিকিৎসকের বাবা জানিয়েছেন, ‘প্রশাসনের প্রথম থেকেই একটা গা ছাড়া ব্য়াপার ছিল। সুপ্রিম কোর্ট সেটা ধরেছে। সেটা আমাদের বলার অপেক্ষা রাখে না। গোটা পৃথিবী জানে। ঘটনাস্থলে কিছুটা নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। না হলে মনে হয় সিবিআইয়ের এতটা সময় লাগত না। সিবিআইকে যেটা বলার সেটা বলেছি। আমরা তো একটা ভালো এজেন্সি চেয়েছিলাম। সিবিআই একটা ভালো দৃষ্টান্ত স্থাপন করুন। আমরাই ধৈর্য্য হারাচ্ছি। ১৪দিন হয়ে গেল। বলতে চাইছি সবাই একটু তৎপর হয়ে কাজ করুꦐন। সিবিআইয়ের উপর সবার আস্থা রয়েছে। আমাদেরও আস্থা আ♏ছে। তদন্ত করে বিষয়টির কূলকিনারা করুন। তারা তো কূল কিনারা করতেই পারেনি।’