খাস কলকাতায় এবার মাদক চক্রের হদিশ পেল নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো। রীতিমতো অভিযান চালিয়ে মাদক জাতীয় ওষুধ, ইঞ্জেকশন উদ্ধার করা হল। এই সব মাদক পৌঁছে দেওয়া হচ্ছিল যুবক–যুবতীদের কাছে। গোপন ⭕সূত্রে খবর পেয়ে অভিযান চালান নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর (এনসিবি) আধিকারিকরা। টানা তিনদিন অভিযান চালিয়ে কলকাতার নানা জায়গা থেকে উদ্ধার করা হয় মাদক। এমনকী গ্রেফতার করা হয় এই চক্রের চার পাণ্ডাকে।
ঠিক কী ঘটেছে মহানগরী কলকাতায়?𓆉 এনসিবি সূত্রে খবর, গত ৬ এপ্রিল থেকে ৮ এপ্রিল কলকাতার নানা প্রান্তে অভিযান চালায় এনসিবির আধিকারিকরা। আগেই খবর পৌঁছেছিল মাদক সরবরাহের। সেই খবরের উপর ভিত্তি করেই অভিযানে নামা হয়। আর উদ্🐈ধার হয় বিপুল পরিমাণ বেআইনিভাবে মজুত করা মাদক ট্যাবলেট এবং ইঞ্জেকশন। যা নেশার জন্য কিনত যুবক–যুবতীরা। বড়বাজার এলাকার গোডাউনে হানা দেয় এনসিবি।
কী উঠে এল অভিযানে? এখানে অভিযান চালিয়ে গোডাউন মালিক মিনাজুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয়। তাকে জেরা করে পিন্টু নামে এক যুবককে গ্রেফতার করা হয়। সে এবার এই চক্রের পাণ্ডা তাপস রায়ের হদিশ দেয়। তাপস রায় একজন ওষুধ সরবরাহকারীর কর্মচারী। আর সংস্থার মালিক মহেশ পাᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚরেখ। তাদেরকে ধরতেই গোটা চক্রের পর্দাফাঁস হয়ে যায়।
এই চারজন মিলে গোটা চক্রটি চালাত বলে এনসিবি সূত্রে খবর। প্রথমে দোকানে এই মাদক ওষুধ–ইঞ্জেকশন মজুত করা হতো। তারপর তা সরবরাহ করা হতো। সেটা যুবক–যুবতীদের কাছে পৌঁছে দিত বাকি দু’জন। সেখান থেকে উপার্জন হতো বিপুল পরিমাণ টাকা। এনসিবি সূত্🔯রে খবর, এই চারজনের কাছ থেকে ৯০ বোতল ফেনসিওয়েল কফসিরাপ, ২৬০০ মাদকের ট্যাবলেট এবং প্রচুর ইঞ্জেকশন উদ্ধার হয়েছে।