নানা প্রকল্পের টাকা আটকে রেখেছে কেন্দ্রীয় সরকার। আর ফন্দি এঁটেছে অন্যান্য প্রকল্পও যদি ফ্যাকড়া তুলে ⛄ব্যাগড়া দেওয়া যায় তাহলে সেগুলির টাকাও আটকে রাখা যাবে। আর এটা বুঝতে পেরেছেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। তাই সেটা বুঝতে পেরে এবং কেন্দ্রের কাজের ধাঁচ দেখে এবার কড়া চিঠি লিখলেন তিনি। একশো দিনের কাজ প্রকল্প থেকে আবাস যোজনাতেও টাকা বন্ধ। কেন্দ্রের হাবভাব দেখে এবার মিড–ডে মিল নিয়েও সন্দিহান নবান্ন।
ঠিক কী ঘটেছে বাংলায়? মিড–ডে মিল খাতে দু’দিন আগেই ৬৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছ💦ে কেন্দ্রীয় সরকার। যদিও এটিকে রুটিন বরাদ্দ বলেই জানিয়েছে রাজ্যের শিক্ষা দফতর। রাজ্যে প্রকল্প চালাতে ওই টাকা প্রাপ্য বলেই জানা গিয়েছে। কিন্তু একই সঙ্গে বাংলায় মিড–মিল প্রকল্পের বাস্তবায়ন নিয়ে কেন্দ্রের টিম একতরফা একটি রিপোর্ট পেশ করেছে। নিয়ম অনুযায়ী, যৌথ প্রকল্পে যৌথ পরিদর্শনে যে রিপোর্ট তৈরি হয় সেটায় যৌথ সাক্ষর থাকে। আর দু’পক্ষের অফিসারই রিপোর্ট সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকেন। সেখানে এই নিয়ম মানা হয়নি। ফলে যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো ভাঙার অভিযোগ উঠেছে। যা নিয়েই ক্ষুব্ধ ম😼মতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার।
ঠিক কী টুইট করেছেন শিক্ষামন্ত্রী? রাজ্যের শিক্ষা মন্ত্রী ব্রাত্য বসু এই ঘটনা নিয়ে একটি চিঠি লি꧂খেছেন জয়েন্ট রিভিউ মিশনের চেয়ারম্যানকে। আর গোটা ঘটনাটি টুইট করেছেন। সেখানে তিনি জানান, রাজ্য–কেন্দ্রের যে কোনও যৌথ প্রকল্পেই জয়েন্ট রিভিউ মিশন থাকে। যে মিশনে কেন্দ্র–রাজ্য সরকারের প্রতিনিধিরা থাকেন। এই বছর জানুয়ারি মাসের শেষে এবং ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমে জয়েন্ট রিভিউ মিশন রাজ্যের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে মিড–ড🐠ে মিল স্কিমের বাস্তবায়ন পরিদর্শন করেন। ওই টিমে কেন্দ্রের সঙ্গে রাজ্যের প্রতিনিধিরাও ছিলেন। সেখানে কেন্দ্রের প্রতিনিধিরা একতরফা একটি রিপোর্ট পেশ করেছেন। ওই রিপোর্টে রাজ্যের অফিসারের সই নেই। এমনকী রিপোর্টে কী লেখা আছে তাও রাজ্যের অফিসারদের জানানো হয়নি। এটা যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর পরিপন্থী বলে তিনি মনে করেন।