গার্ডেনরিচের ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে প্রায় ১৮ কোটি টাকা উদ্ধার হতেই কেন্দ্রের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছিলেন কলকাতা পুরসভার মেয়র তথা কলকাতা বন্দর এলাকার বিধায়ক ফিরহাদ হাকিম। আর তার একদিন পরে ১৮০ ডিগ্রি ঘ൩ুরে একপ্রকার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকেই সমর্থন করলেন ফিরহাদ। এ নিয়ে নতুন ক🗹রে শুরু হয়েছে রাজনৈতিকতা তরজা।
ফিরহাদ বলেন, 🌄‘রাজনীতিতে অভিযোগ থাকতেই পারে তবে এজেন্সি এজেন্সির কাজ করবে। 𝔍কারও ব🔜েআইনি সম্পত্তি থাকলে তাকে গ্রেফতার করতেই হবে। দেশ চালানোর জন্য এটা করা খুবই প্রয়োজন।’ এখানেই থেমে না থেকে তিনি আরও বলেন, ‘কেউ যদি তদন্ত করে থাকে তাহলে তাতে কোন আপত্তি নেই। অনেক গেম এসেছে, অনেকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে অনেক টাকা লুঠ হয়ে যাচ্ছে। এজেন্সির সঙ্গে সঙ্গে মানুষকেও সচেতন হতে হবে যাতে তারা প্রতারকদের ফাঁদে পা না দেন।’ শনিবারের পর রবিবার তাঁর এই বক্তব্যকে ঘিরে নতুন করে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা।
উল্লেখ্য, শনিবার টাকা উদ্ধার হওয়া নিয়ে প্রধানমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় সরকারের তুলোধোনা করেছিলেন ফিরহাদ। তিনি বলেছিলেন, ‘আমার বিধানসভা এলাকায় ঘটেছে বলে আমি কেন এর ꦅজবাব দেব? দেশের বিভিন্ন প্রান্তে টাকা উদ্ধার হচ্ছে। তাহলে সেখানে কি প্রধানমন্ত্রী জবাব দিচ্ছেন।’ পলাতক শিল্পপܫতি নীরব মোদীর প্রসঙ্গ তুলে তিনি প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করে আরও বলেছিলেন, ‘নীরব মোদী হাজার কোটি টাকা নিয়ে পালিয়ে গিয়েছেন। তারপরে কি দেশের প্রধানমন্ত্রী কোন জবাব দিয়েছিলেন? তাহলে কেন এই ক্ষেত্রে আমাকে জবাব দিতে হবে।’
শুধু তাই নয়, বেছে 🐓বেছে অবিজেপি রাজ্যগুলিকে টার্গেট করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছিলেন ফিরহাদ। যদিও এক বিজেপি নেতার কথায়, নিজেরা এই ধরনের ঘটনায় জড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় এখন অবস্থান বদল করছেন কলকাতা বন্দরের বিধায়ক ফিরহাদ হাকিম।