শেখ শাহজাহান ঠিক কোথায়? এনিয়ে নানা প্রশ্ন উড়ছে বাংলা জুড়ে। কেউ বলছেন বাংলাদেশ পালিয়ে গিয়েছে। কেউ বলছেন তিনি নাকি মায়ানমারে। খোদ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর এনিয়ে মতামত দিয়েছিলেন। তবে এবার শেখ শাহজাহান নিয়ে মুখ খুললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। কলকাতꦐায় এসেছিলে🐲ন তিনি।
হিমন্ত বিশ্বশর্মা জানিয়েছেন, দেশের স্বরাষ্🔥ট্রমন্ত্রীর নাম অমিত শাহ। পাতালে থাকলে সেখ🍌ান থেকেও ঠিক খুঁজে বের করবেন তিনি। কেউ পার পাবেন না। সময় হলে ঠিক ধরা পড়বে। কখন সময় হয় দেখা যাক…
সন্দেশখালির তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান। তাঁর বাড়িতে অভিযানে গিয়েই আক্রান্ত হয়েছিলেন শেখ শাহজাহান। সেই সময় ইডির গাড়িতে ভাঙচুর করা হয়। একাধিক ইডি আধিকারিক জখম হয়েছিলেন। আর এই সব ঘটনার পেছনে যার হাত ছিল বলে দাবি করা হচ্ছ🍒ে তꦅিনি আর কেউ নন শেখ শাহজাহান। কিন্তু কোথায় গেলেন শেখ শাহজাহান?
এনিয়ে ঘটনার এতদিন কেটে যাওয়ার পরেও তার কোনও পাত্তা নেই। 🌊মাঝে তিনি আবার অডিও বার্তা দিয়েছিলেন। কিন্তু তারপর থেকে আর কোনও পাত্তা নেই তার। কোথায় গেলেন তিনি?
উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ🐼 তিনি। এলাকায় তিনি তৃণমূলের দাপ🦹ুটে নেতা বলেও পরিচিত। এর আগে বলা হচ্ছিল তিনি সন্দেশখালিতেই রয়েছেন। কিন্তু কেন তাকে পুলিশ গ্রেফতার করতে পারছে না তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন বিরোধীরা। তবে তার মধ্য়েই বোমা ফাটালেন অসমের মুখ্য়মন্ত্রী।
শাহজাহান কি বাংলাদেশে পালিয়ে গিয়েছে? গত কয়েকদিন ধরেই এনিয়ে জল্পনা ছড়িয়েছে। তবে তার মধ্য়েই একটি অডিও ক্লিপ ভ☂াইরাল হয়েছে। সেটা শাহজাহানের বলে দাবি করা হচ্ছে।
সেখানে বলা হয়েছে, ‘আমি শেখ শাহজাহান। সন্দেশখালির সমস্ত শুভবুদ্ধিসম্পন্ন বাসিন্দার কাছে অনুরোধ কেউ আমার এলাকায় অঞ্চল ও যুব সভাপতি ও মহিলা সভানেত্রী যারা আছেন, সমস্ত অঞ্চল প্রধান, বুধ সভাপতি, বুথ কর্মী ও তৃণমূল কংগ্রেসের সৈনিক যারা আছে। সবার কাছে আমার অনুরোধ, সিবিআই – ইডি নিয়ে ভয় পাওয়ার কোনও কারণ নেই। এটা একটা রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র। ওরা আমাকে দমাতে পারলে মনে করছেಌ সন্দেশখালির তৃণমূল কংগ্রেসটা দুমড়ে যাবে। তাই ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আমার মতো হাজার হাজার শেখ শাহজাহান আছে। মানবিক মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে ভাবে আমার আপনার সবারꩲ জন্য করেছে। সেই জায়গায় আমরা সবাই মানুষ। আমাদের মৃত্যু যে সত্য সেটা অস্বীকার করার কোনও জায়গা নেই। সবার কাছে করজোড়ে অনুরোধ করব, মনুষত্ব বিসর্জন দিয়ে কোনও ধর্ম কাজে আসে না। মৃত্যু একদিন হবে সবার তাই ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আগে আর পরে’।