আসনের নীচে ব্ল্যাক টেপে মুড়ে রাখা ছিল সোনা। ব্যাঙ্কক থেকে আগত বিমানের ভিতরꦕ থেকে সেই সোনা উদ্ধার করা𓆏 হল। কলকাতার শুল্ক বিভাগের তরফে জানানো হয়েছে, ১২ টি বৈদেশিক সোনার বারের কাটপিসের আনুমানিক বাজারমূল্য ৩০.৮৭ লাখ টাকা।
মঙ্🌠গলবার কলকাতার শুল্ক দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, স্পাইসজেটের ব্যাঙ্কক-কলকাতার এসজি-৭৪৩ বিমান থেকে সোনা উদ্ধার করা হয়েছে। বিমানের আসনের নীচে পাইপের মতো জায়গায় ব্ল্যাক টেপে মুড়ে রাখা ছিল সোনা। বৈদৈশিক সোনার বারের মোট ১২ টি কাটপিস ছিল। ওজন প্রায় ৬০০ গ্রাম। আনুমানিক বাজারমূল্য ৩০.৮৭ লাখ টাকা।
কলকাতার শুল্ক দফতরের তরফে টুইটারে সোনা উদ্ধারের ভিডিয়োও পোস্ট করা হয়েছে। তাতে দেখা গি🌌য়েছে, আসনের নীচের একটি পাইপের মতো জায়গা আছে। সেখান থেকে ব্ল্যাক টেপ দিয়ে মোড়া একটা লম্বা বস্তু বের করে আনা হচ্ছে। সাপের মতো সেটিকে বের করে আনা হয়। ওই ব্ল্যাক টেপ মোড়া লম্বা বস্তুর মধ্যে আসলে ১২ টি সোনার বারের কাটপিস ছিল। সেই সোনা বাজেয়াপ্ত করেছে কলকাতা বিমানবন্দরের এয়ার ইন্টেলিজেন্স ইউনিট। কীভাবে সেখানে সোনা রাখা হল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
চলতি💦 মাসে শুরুতেই কলকাতা বিমানবন্দর থেকে সোনা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল। তারইমধ্যে বড়বাজার থেকে প্রꦗায় এক কোটি টাকার সোনা উদ্ধার করা হয়েছিল। শুল্ক দফতর সূত্রে খবর, বড়বাজার থেকে ৮৮ লাখ টাকার সোনার বাঁট উদ্ধার করেছে শুল্ক দফতরের অধিকারিকরা। বড়বাজার রাজাকাটরা এলাকা থেকে ১৪ টি সোনার বাঁট–সহ এক ব্যক্তিকে ধরা হয়। এই বিপুল পরিমাণ সোনা কোথায় যাচ্ছিল? তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: Gold Smuggling: ইছামতীর💯 বুকে নৌকা থেকে বাজেয়াপ্ত রেকর্ড ৪১ ক🧸েজি সোনা, দাম ২১ কোটি টাকা
কেন কলকাতায় সোনা আনা হচ্ছে? সংশ্লিষ্ট মহলের একাংশের বক্তব্য, কলকাতাকে ট্রান্সজিট রুট হিসেবে ব্যবহার করছে সোনা পাচারকারীরা। তাই সোনা আসছে অন্যান্য দেশ থেকে। ෴সেই সোনা কলকাতায় বড়বাজার বা বিভিন্ন জায়গা হয়ে বাইরে চলে যাচ্ছে।