সিআরপিএফের আইজির সঙ্গে বৈ🔯ঠক করলে🌺ন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। আসলে সন্দেশখালির ঘটনা নিয়ে যথেষ্ট ক্ষুব্ধ রাজ্যপাল। আগেই তিনি এনিয়ে কড়া অবস্থান নিয়েছিলেন। এবার সিআরপিএফের আইজির সঙ্গে বৈঠকের পরে রাজভবনের পক্ষ থেকে রাজ্যের কাছে সুনির্দিষ্ট তিনটি প্রশ্ন রাখা হয়েছে।
যথেষ্ট কঠিন তিন প্রশ্ন। একটা হল র�ไ�েশন দুর্নীতিতে সরকার কী ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে?
সন্দেশখালির তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহার এখনও কেন গ্রেফতার হয়নি তা জানতে চেয়েছেন রাজ্যপাল। সেই সঙ্গে শাহজাহান সীমাღন্ত পেরিয়ে অন্য় কোথাও চলে গিয়েছে কি না সেব্যাাপারে জানতে চেয়েছেন। তবে এর আগে থেকেই তিনি এনিয়ে সরব হয়েছিলেন। ফের এনিয়ে প্রশ্ন তুলে দিল রাজভবন। সব মিলিয়ে শেখ শাহজাহান ইস্যুতে এবার সরাসরি হস্তক্ষেপ করলেন রাজ্যপাল। সেই সঙ্গে এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে ফের রাজ্য় -রাজ্যপাল দ্বৈরথ প্রকাশ্য়ে আসতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
রাজভবেনর তরফে বলা হয়েছে এনিয়ে পুলিশ যাতে লুকোচুরি না খেলে সেব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গেই সিআরপিএফের🍌 🍌সঙ্গে বৈঠকে শাহজাহান ইস্যুতে পুলিশের ভূমিকায় হতাশা প্রকাশ করেন তিনি।
এদিকে তৃণমূল কংগ্রেস নেতা শেখ শাহজাহানকে গ্রেফতার করার ব্যাপারে রাজ্য পুলিশের ডিꦕজিকে কড়া নির্দ𓆉েশ আগেই দিয়েছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। সূত্রের খবর, সন্দেশখালির শাহজাহানকে নিয়ে রাজভবনের পিসরুমে একগুচ্ছ অভিযোগ জমা পড়েছে। তাতে দাবি করা হয়েছে যে সীমান্ত পার করে বাংলাদেশে পালিয়ে গিয়েছেন শাহজাহান। জঙ্গিদের সঙ্গেও যোগ আছে তৃণমূল নেতার। সেই পরিস্থিতিতে তাঁকে যাতে অবিলম্বে গ্রেফতার করা হয়, সেই নির্দেশ দিয়েছিলেন রাজ্যপাল।
কিন্তু তারপর রাজ্য পুলিশ কতটা তৎপর হয়েছে তা নিয়ে প্রশ্নটা থেকেই গিয়েছে। তবে রাজ্য়ের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর দাবি বাংলাদেশ পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল শাহজাহান। কিন্তু পারেনি। সে সন্দেশখালিতেই আছে। এ꧑মনকী সে কোথায় রয়েছে বা কোথায় ছিল তা নিয়ে নির্দিষ্ট জায়গার কথাও উল্লেখ করেন শুভেন্দু।
সন্দেশখালিতে তৃণমূল কংগ্রেস নেতা শেখ শাহজাহানকে ধরতে গিয়ে ইডি অফিসার–সহ কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা বেধড়ক মার খেয়ে🐼ছিলেন। শাহজাহানের অনুগামীরাই তাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল বলে অভিযোগ। আর তাতেই ক্ষুব্ধ হন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস।
আর শনিবার সন্ধ্যায় গোপন ডেরা থেকে একটি অডিয়োবার্তায় শাহজাহান বলেছেন, ‘একদিন সকলেরই মৃত্যু হবে, তাই ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আগে আর পরে।’ সঙ্গে তিনি বলেন, 'সকলের কাছে আমার অনুরোধ, সিবিআই এবং ইডিকে নিয়ে ভয় পাওয়ার কোনও কারণ নেই। এটা একটি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র। ওরা মনে করছে যে আমায় দমিয়ে দিতে পারলেন সন্দেশখালির তৃণমূল কংগ্রেস দুমড়ে যাবে। তাই ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আমার মতো হাজার-হাজার শেখ শাহ😼জাহান আছে।’