এর আগে জুনিয়র ডাক্তারদের অবস্থানস্থলে গিয়েছিলেন প্রাক্তন বিচারপতি তথা তমলুকের বিজেপি সাংসদ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়। এবার সেই জুনিয়র ডাক্তারদের অনশন নিয়েে রাজ্য সরকার♏কে আক্রমণ করে বিস্🐈ফোরক মন্তব্য করলেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়।
তিনি বলেন, তাল কেটে গিয়েছে। ক্ষত বুকে নিয়ে আমরা ঘুরে বেড়াচ্ছি। জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মসূচি প্রসঙ্গে সরকাররে ভূমিকা সংক্রান্ত ব্যাপারে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, সরকার সেভাবে রেসপন্স করছে না। সরকার চাইছে🎀 দু একজনের মৃত্যু। হলে তারপর হয়তো…রাস্তাটা খারাপ একটা বাচ্চা ছেলেকে ধাক্কা মারল..তারপর নজর পড়ল। জুনিয়র ডাক্তারের দাবিটা কোনও দাবিই নয়। আসলে সরকার বিভিন্ন দুর্নীতি একের পর এক ধরা পড়ে যাচ্ছে। ডাক্তাররা প্রতিনিয়ত হাসপাতালে থাকেন। তাঁরা চাইছেন এই অব্যবস্থার একটা সুরাহা করতে।তারা অসুবিধাগুলি তুলে এনেছে। সরকার চাইছে না যাতে এই দুর্নীতি সামনে না আসে। সরকার তো দমনপীড়ন চালাচ্ছে। যারা প্যান্ডেলে গিয়ে স্লোগান দিয়েছিল তাদের গ্রেফতার করেছে। আমি তো কোনও যুক্তি খুঁজে পাচ্ছি না।
আরজি করের প্রতিবাদে কলকাতার অন্যতম পুজো ত্রিধারার মণ্ডপের বাইরে উই ওয়ান্ট জাস্টিস স্লোগান দেওয়ায় ৯ জনকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। ওই ৯ জনকে জামিন দিল কলকাতা হাইকোর্ট। তবে বেশ কিছু শর্ত বেঁধে দিয়েছে আদালত। শর্ত হিসেবে, আর কোনও পুজো মণ্ডপের ২০০ মিটারের মধ্যে প্রতিবাদ জানানো যা🃏বে না। এমনকী রাজ্য সরকারের কার্নিভালেও ব্যাহত করতে পারে এমন ধরনের কাজ করা যাবে না।
সেই সঙ্গেই কলকাতা হাইকো🧸র্টের বিচারপতি শম্🅺পা সরকার প্রত্যেকের ১ হাজার টাকার বন্ডে জামিন মঞ্জুর করেছেন। আরও নির্দেশ, ধৃতদের প্রতি সপ্তাহে থানায় হাজিরা দিতে হবে। আগামী ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত ৯ জনের অন্তর্বর্তী রক্ষাকবচ বহাল থাকবে বলে জানিয়েছে হাইকোর্ট। তবে এর মধ্যে তারা আর কোনও পুজো মণ্ডপে প্রতিবাদ জানাতে পারবেন না।
'মানুষকে বিরক্ত করা উদ্দেশ♔্য ছিল না' জানিয়েছে আ♋দালত।
উল্লেখ্য, এর আগে আলিপুর আদালত তাদের হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিল। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল ৯ অভিযুক্তের পরিবার। এ নিয়ে ত💃ারা প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ🐈্ঞানমের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তাদের আইনজীবীরা।
এ✃দিকে এবার বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকরাও আংশিক কর্মবিরতিতে যাচ▨্ছেন।
এবার ফর্টিসের মতো বড় বেসরকারি চিকিৎসকরা নন এমার্জেন্সি ডিউটি থেকে সরে আসছেন। কার্যত আংশিক কর্মবিরতি। কলকাতার আনন্দপুরের ফর্টিস হাসপাতালের চিকিৎসকরা একযোগে একটা চিঠি পাঠিয়েছেন ফর্টিস হাসপাতালের ফেসিলিটি ডিরেক্টরের কাছে। সেখানে লেখা হয়েছে,আমরা ফর্টিস হাসপাতালের সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। আমরা সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি ১২ অক্টোবর থেকে সমস্ত নন এমার্জিন্সি সার্ভিস আমরা করব না। জুনিয়র ডাক্তাররা যে আন্দো👍লন করছেন তার সঙ্গে আমরা একমত। তাদের আন্দোলনের প্রতি সমর্থন জানিয়ে আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি।