অতি ভারী বৃষ্টিতে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল পুরনো বাড়ির একাংশ। ঘটনার জেরে বাড়ির মধ্যেই আটকে পড়েন বাসিন্দারা। খবর পেয়ে দমকল কর্মীরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে উদ্ধার করেন আটকে পড়া পরিবারের সদস্যদের।শুক্রবার সকাল সাড়ে আটটা নাগাদ ঘটনাটি ঘটেছে টালিগঞ্জ থানা এলাকার শ্রীমোহন লেনে। অবশ্য বাড়ির প্রত্যেক সদস্যকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। আপাতত প্রত্যেকেই সুস্থ আছেন বলে জানা গিয়েছে। গত দু’দিন ধরেই নিম্নচাপ ও মৌসুমী বায়ুর জোড়া ফলার জেরে অতি ভারী বৃষ্টি হচ্ছে জেলাজুড়ে। এতেই এদিন বিপর্যয় ঘটে যায় টালিগঞ্জ এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সকালে আচমকাই বিকট শব্দে এলাকার ওই পুরনো বাড়ির সংলগ্ন একটি গাছ হুড়মুড়িয়ে বাড়ির উপর ভেঙে পড়ে। সে কারণেই চাপ সহ্য করতে না পেরে বাড়ির দোতলার একাংশ ভেঙে যায়।ঘটনার সময় বাড়ির মধ্যেই ছিলেন পরিবারের সদস্যরা। ঘটনার জেরে ঘরের মধ্যেই আটকে পড়েন তাঁরা। স্থানীয় বাসিন্দারা দমকল ও পুলিশে খবর দেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় দমকল ও টালিগঞ্জ থানার পুলিশ। তারপর উদ্ধারকাজে নামেন দমকলের কর্মীরা। ঘটনাস্থল থেকে দু’জন মহিলা, দু’জন পুরুষ ও এক শিশুকে উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই বাড়িটি এলাকার সবচেয়ে পুরনো বাড়ি। কয়েক কাঠা জমির উপরে ওই বাড়িটি রয়েছে। বহু বছর ধরে বেশ কয়েকটি পরিবার ওই বাড়িতে ভাড়ায় থাকতেন। আপাতত কয়েকটি পরিবারই সেখানে রয়েছেন। পুলিশ সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, অতি ভারী বৃষ্টির জেরেই এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে।এদিন সকালে ওই বাড়ির দোতলার একটি অংশ আচমকাই ভেঙে পড়ে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরেই ওই বাড়ির মালিক সেখানে থাকেন না। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে শোচনীয় অবস্থা হয়ে গিয়েছিল গোটা বাড়ির। স্থানীয় সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, ইদানিং এই বাড়ি ও তার আশেপাশে এলাকাগুলো প্রোমোটিংয়ের জন্য দেওয়ার তোড়জোড় চলছিল। এর মধ্যেই এই বিপর্যয় ঘটে গিয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই বাড়িটি এলাকার সবচেয়ে পুরনো বাড়ি। কয়েক কাঠা জমির উপরে ওই বাড়িটি রয়েছে। বহু বছর ধরে বেশ কয়েকটি পরিবার ওই বাড়িতে ভাড়ায় থাকতেন। আপাতত কয়েকটি পরিবারই সেখানে রয়েছেন। পুলিশ সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, অতি ভারী বৃষ্টির জেরেই এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে।এদিন সকালে ওই বাড়ির দোতলার একটি অংশ আচমকাই ভেঙে পড়ে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরেই ওই বাড়ির মালিক সেখানে থাকেন না। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে শোচনীয় অবস্থা হয়ে গিয়েছিল গোটা বাড়ির। স্থানীয় সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, ইদানিং এই বাড়ি ও তার আশেপাশে এলাকাগুলো প্রোমোটিংয়ের জন্য দেওয়ার তোড়জোড় চলছিল। এর মধ্যেই এই বিপর্যয় ঘটে গিয়েছে।|#+|