কখনও তিনি পরিচিত বাংলার অগ্নিকন্যা হিসাবে। কখনও আবার বাংলার লড়াকু নেত্রী। লড়াইয়ের দীর্ঘপথ। কিন্তু ২০২২ সালে এসে মমতার দলই আজ দুর্নীতির পাঁকে গলা পর্যন্ত ডুবে গিয়েছে। দাবি বিরোধীদের। আর এখানেই প্রশ্ন, সামগ্রিক পরিস্থিতিতে কি এবার কোথাও কোথাও ভেঙে পড়ছেন সেই নেত্রী? মঙ্গলবার যে দাবি তিনি করেছেন তা নিয়ে জোর চর্চা বাংলার রাজনীতির আঙিনায়। তাঁর দাবি একটি টেলিভিশন চ্যানেলে দেখানো হয়েছে তাঁদের সম্পত্তি♑ নাকি সরকারি জমি দখল করে তৈরি হয়েছে। মমতার পরিবারের সদস্যদের নাকি এব্যাপারে কাঠগড়ায় তোলা হয়েছে🌜। আর তারপরই নজিরবিহীন নির্দেশ মমতার।
বুধবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন,রানি রাসমণির জায়গায় থাকি। আমরা ঠিকা প্রজা। নিজেদের জমি নেই। তিনি জানিয়েছেন বিশেষ মিটিংয়ের মাধ্যমে মুখ্যসচিব ও ভূমি রাজস্ব সচিবকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর কথায়, তদন্তে অনিয়ম প্রমাণিত হলে বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেবেন। কোনও জমি দখল করেছি বা পাইয়ে দিয়েছি প্রমাণিত হলে গুড়িয়ে দেবেন। স্পষ্ট নির্দেশ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। আর অনেকেরই মতে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই নির্দেশ কার্যত নজিরবিহীন। তবে কি পরিস্থিতি অন্য কিছু আঁচ করেই আগাম🅷 এই নির্দেশ দিলেন বাংলার মু꧃খ্যমন্ত্রী? নানা প্রশ্ন ঘুরছে বাংলার আঙিনায়।
বিরোধীদের প্রশ্ন এই বুল☂ডোজার পলিসি তো এতদিন উত্তরপ্রদেশে যোগীর মুখে শোনা যেত। এবার সেই কথা মমতার মুখে?
এর সঙ্গেই তিনি জানিয়েছেন, ভাইরা সব আলাদা, আলাদা থাকে। ঠিকঠাক দেখাই হয় না। আমাকে রান্না করতে হয় না। অভিষেকের মা আমাকে দ♕েখে। জা✤নিয়ে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
তবে এর সঙ্গেই বিজেপিকে নিশানা কর💜ে তিনি এদিন সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, প্রতিহিংসা নয়, প্রকাশ্যে হিংসা হয়ে গিয়েছে।