๊ কাজের আবেদন চেয়ে জমা পড়েছে ভুরি ভুরি জাল নথি। আর সেই কারণ দেখিয়েই বাংলাদেশিদের ওয়ার্ক ভিসা দেওয়া বন্ধ করল ইতালি। এর ফলে বিপাকে পড়েছেন সেদেশে কর্মরত অন্তত ২ লক্ষ বাংলাদেশি। ইতিমধ্যে ঢাকায় ইতালিয় দূতাবাস থেকে বিষয়টি বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে জানানো হয়েছে। রবিবার থেকে শুরু হয়েছে বাংলাদেশিদের পাসপোর্ট ফেরানোর কাজ।
🙈গত ১৭ অক্টোবর এক বিবৃতিতে ইতালির বিদেশ মন্ত্রক জানিয়েছে, ১১ অক্টোবর পর্যন্ত বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি দেশের নাগরিকদের দেওয়া ওয়ার্ক পারমিট স্থগিত রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে তারা। তারা জানিয়েছে বাংলাদেশিরা কাজের আবেদন করে এত বেশি জাল নথি জমা দিচ্ছেন যে তাদের দফতরের পক্ষে সমস্ত নথির সত্যতা এত দ্রুত পরীক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে না।
🐷শুধু জাল নথিই নয়, কোথাও মালিকপক্ষের পর্যাপ্ত আয় নেই বলেও ওয়ার্ক পারমিটের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। এর জেরে বিপাকে পড়েছেন ইতালিতে অভিভাসী বাংলাদেশিরা। রবিবার থেকে তাদের পাসপোর্ট ফেরতের প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইতালি সরকার।
🃏ইতালিতে প্রায় ২ লক্ষ বাংলাদেশি শ্রমিক কাজ করেন। সেদেশের সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে তারা বিপাকে পড়েছেন। তবে ইতালির ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে বাংলাদেশিদের জটিলতা নতুন নয়। কয়েক বছর ধরেই বাংলাদেশিদের অধিকাংশ ওয়ার্ক পারমিটের আবেদন করছে ইউরোপের দেশটি। পারমিট পেলেও অপেক্ষা করতে হচ্ছে মাসের পর মাস।