দল থেকে সাময়িক বহিষ্কারের পর বিজেপির রাজ্য নেতৃত্বের বিরুদ্ধে মুখ খুললেন জয়প্রকাশ মজুমদার ও রীতেশ তিඣওয়ারি। মঙ্গলবার কলকাতা প্রেস ক্লাবে এক সাংবাদিক বৈঠকে তাঁরা দলের বির♈ুদ্ধে একের পর এক তোপ দাগেন। সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর প্রশংসাও শোনা যায় জয়প্রকাশের কণ্ঠে।
এদিন জয়প্রকাশ বলেন, ‘দলের রাজ্য সভাপতি আড়াই বছর হল রাজনীতিতে এসেছেন। সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন)-এর রাজনৈ🔯তিক অভিজ্ঞতা ২ বছরের। সব মিলিয়ে তাদের অভিজ্ঞতা ৫ বছর নয়। আর তারা খেলতে নেমেছেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে। মেসির বিরুদ্ধে খেলতে নেমেছেন ৩ দিন প্র্যাকটিস করে।’ এর পরই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশংসা শোনা যায় জয়প্রকাশের মুᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚখে। তিনি বলেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে গোটা দেশ কুশলী রাজনীতিক বলে মনে করে। হতে পারে তিনি আমাদের বিরোধী।’
জয়প্রকাশের দাবি, বিজেপির রাজ্য দফতর নিরাপত⭕্তার চাদরে ঘিরে ফেলা হয়েছে। সেখানে কর্মীর থেকে নিরাপত্ত🅘ারক্ষী বেশি। সাধারণ কর্মীরা সেখানে প্রবেশ করতে পারেন না। ফলে কাচের ঘরে বসে মানুষের মন বুঝতে পারেন না দলের নেতারা।
তিনি বলেন, ২০২১ 𒁏সালের নির্বাচনের হারের কারণ বিশ্লেষণ করতে 🦹বলে আমি বারবার কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকে চিঠি দিয়েছি। কিন্তু সেই চিঠি ভালোভাবে নেওয়া হয়নি। হারের কারণ বিশ্লেষণের বদলে তার ওপর চাদর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এদিন জয়প্রকাশ বলেন, বিধানসভা নির্বাচনে হারের কারণ নিয়ে যখন দলের ভার্চুয়াল বৈঠকে কেউ কিছু বলতে গিয়েছেন তখন হয় তাঁকে থামিয়ে দেওয়া হয়েছে। নইলে মাইক্রোফোন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বিজেপির নত♛ুন যে কমিটি তৈরি হয়েছে তাতে𒁏 কাজের লোকের চেয়ে কাছের লোককে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ৪২টি সাংগঠনিক জেলার মধ্যে ৩২টিতেই এমন লোককে সভাপতি করা হয়েছে যাকে জেলার লোকেরাই চেনে না।
জয়প্রকাশদের মন্তব্যের বিরোধিতা না করলেও বিজেপির সর্✅বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেꦿন, দলের ভিতরে আলোচনার সুযোগ রয়েছে। যার যা বলার আছে দলে বলতে পারেন।