শিয়ালদামুখী কাঞ্চন🅺জঙ্ঘা এক্সপ্রেসে মালগাড়ির ধাক্কা। এর জেরে ট্রেনে পেছনের দিকে তিনটি কামরা লাইনচ্যুত হয়ে যায়। এর জেরে ভয়াবহ পরিস্থিতি। নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনের কাছে রাঙাপানি স্টেশনের কাছে এই দুর্ঘটনা বলে খবর। উত্তর পূর্ব ভারতের সঙ্গে রেলপথের যোগাযোগ পুরোপুরি ব্যহত হওয়ার সম্ভাবনা। আতঙ্কিত যাত্রীরা কোনওরকমে দুর্ঘটনাগ্রস্ত ট্রেন থেকে নামার চেষ্টা করেন।
তবে পুলিশ প্রশাসনের পক্♔ষ থেকে দ্রুত উদ্ধারের চেষ্টা করা হয়েছে।
ঠিক চটেরহাটের কাছাকাছি এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। যাত্রীদের একাংশ কোন🌸ওরকমে ওই জায়গায় নামার চেষ্টা করেন। এনজেপি থেকে ছেড়ে
রাঙাপানি এলাকায় এই ভয়াবহ দুর্ঘটনা।
এবার প্রশ্ন দুর্ঘটনাস্থল থেকে কাছাকাছি স্টেশন পর্যন্ত আসবেন কীভাবে?
এনবিএসꩵটিসির পক্ষ থেকে বাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে এনবিএসটিসি কর্তৃপক্ষ।
কীভাবে ফিরবেন শিলিগুড়ি বা কলকাতা?
এনবিএসটিসি চেয়ারম্যান পার্থপ্রতীম রায় হিন্দুস্তান টাইমস বাংলাকে জানিয়েছেন, আমরা ১০টা বাস রাঙাপানিতে পাঠাচ্ছি। সেই বাসে করে প্রয়োজনে যাত্রীরা এনজেপিতে ফিরতে পারবেন। যাঁরা কলকাতায় ফিরতে চান🌳 তাঁরা প্রয়োজনে সরকারি বাসেই ফিরতে পারেন। এজন্য কলকাতাগামী অতিরিক্ত বাসের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। বিকালে এই বাস থাকবে। তাঁরা প্রয়োজনে এনবিএসটিসি ডিপোতে যোগাযোগ করতে পারেন।
এদিকে এনবিএসটিসি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, রাঙাপানি থেকে শিলিগুড়ি পর্যন্ত আসার জন্য কোনও ভাড়া নেওয়া হবে না। ꦦআমরা দুর্ঘটনাগ্রস্তদের পা♉শে সবসময় রয়েছি।
সরকারি বাস ছাড়া কীভাবে দুর্ঘটনাস্থল থেকে ফিরবেন শিলিগুড়ি?
ফꦑাঁসিদেওয়া পঞ্চায়েত সমিতির কর্ܫমাধক্ষ্য প্রণবেশ মণ্ডল হিন্দুস্তান টাইমস বাংলাকে জানিয়েছেন, আমরা সবসময় দুর্ঘটনাগ্রস্তদের পাশে রয়েছি। যদি কেউ দুর্ঘটনাস্থল থেকে শিলিগুড়ি ফিরতে চান তবে সবরকম ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে খবর, কাছেই শিলিগুড়িগামী রাস্তা রয়েছে। সেক্ষেত্রে সেখান থেকে বাসে বা ছোট গাড়িতে তাঁরা নৌকাঘাট হয়ে শিলিগুড়ি চলে আসতে পারেন। প্রয়োজনে তাঁরা প্রশাসনের সহযোগিতা নিতে পারেন। স্থানীয় প্রশাসনও সবরকম উদ্যোগ নিয়েছে। সরাসরি ওখান থেকে কলকাতাগামী ক♏োনও গাড়ি পাওয়ার সম্ভাবনা কম। এক্ষেত্রে তাঁদের প্রথমে তেনজিং নোরগে বাস টার্মিনাসে আসতে হবে। সেখান থেকে তাঁরা কলকাতাগামী বাস ধরতে পারেন।
রেলকর্তৃপ🍸ক্ষ জানিয়েছ🔥ে, একটি মালগাড়ি পেছন থেকে ধাক্কা দিয়েছে। তার জেরে দুর্ঘটনা।
এদিকে ফের রেলে🧸র সুরক্ষা নিয়ে বিরাট প্রশ্ন উঠল। কীভাবে একই লাইনে দুটি ট্রেন এল তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। খোলা হয়েছে হেল্পলাইন নম্বর। তবে এখনও পর্যন্ত ৫জনের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর। তবে রেল এখনও কতজনের🎃 মৃত্যু হয়েছে তা নিয়ে বিস্তারিত কিছু জানায়নি