এবার কেএলও নেতা𝄹র আত্মসমর্পণের ঘটনা ঘটেছে বাংলায়। বুধবার আল–কায়দার জঙ্গি ধরা পড়েছিল এই রাজ্যে। আর আজ, বৃহস্পতিবার সস্ত্রীক আত্মসমর্পণ করলেন কেএলও নেতা কৈলাস কোচ। যদিও কেএলও’র পক্ষ থেকে আগেই দাবি করা হয়েছিল, জঙ্গি সংগঠন কেএলও’র প্রথমসারির নে𓂃তা কৈলাস কোচ এবং তাঁর স্ত্রী স্বপ্না কোচকে কোনও গোপন জায়গায় আটকে রেখে অকথ্য অত্যাচার করা হচ্ছে। যদিও প্রশাসন সূত্রে এমন দাবির সত্যতা মেলেনি। এদিন রাজ্য পুলিশের ডিজির সামনে আত্মপ্রকাশ করেন কৈলাস কোচ। অই খবর প্রকাশ্যে আসতে হইচই পড়ে গিয়েছে।
ঠিক কী ঘটেছে ভবানী ভবনে? দীর্ঘদিন ধরে কেএলও জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন কৈলাস কোচ এবং তাঁর স্ত্রী স্বপ্না কোচ। কৈলাস কোচ সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তবে অবশেষে সমাজের মূলস্রোতে ফিরে এলেন কৈলাস কোচ ওরফে কেশব রায়। তিনি বৃহস্পতিবার সস্ত্রীক ভবানী ভবনে আত্মসমর্পণ করলেন। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই কেএলও আন্দোলনের সঙ্গে যারা যুক্ত তাদেরকে মূলস্রোতে ফিরিয়ে আনার জন্য প্যাকেজের ঘোষণা করা হয়েছিল। তাতেই আত্মসমর্পণের সিদ্ধান্ত নিলেন কেএলও’র শীর্ষ নেতা। এটাই এখন বড় খবর💫।
আর কী জানা যাচ্ছে? পুলিশ সূত্রে খবর, সম্প্রতি আবার সক্রিয় হয়েছেন কামতাপুরী লিবারেশন অর্গানাইজেশন বাꦛ কেএলও প্রধান জীবন সিং। একাধিকবার ভিডিয়ো বার্তায় হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। এমনকী নতুন কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করেছেন তিনি। নতুন কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি হয়েছেন জীবন সিং। এই প্রথম কেন্দ্রীয় কমিটিতে মহিলাদের নিয়ে আসা হয়েছে। মহিলাদেরকে নানাভাবে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। তাতে চাপ বাড়ছিল।♏ তবে কৈলাস কোচের মতো নেতার আত্মসমর্পণ নিঃসন্দেহে প্রশাসনের বড় সাফল্য বꦆলে মনে করা হচ্ছে।