জাতীয় সড়কের🃏 উপর বেআইনি নির্মাণ হয়েছে। এই অভিযোগে কলকাতা হাইকোর্🗹টে মামলা দায়ের হয়েছিল। তখন তা ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। কিন্তু তারপরও ভাঙা হয়নি। সুতরাং এই ঘটনা আদালত অবমাননার সমান। এবার সেই মামলায় এক সপ্তাহের মধ্যে শ্রমিক সংগঠনের বেআইনি নির্মাণ ভাঙার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট।
বিষয়টি ঠিক কী ঘটেছে? আদালত সূত্রে খবর, মামলার শুনানিতে বেআইনি নির্মাণ ভাঙা হয়নি কেন? বলে প্রশ্ন তোলেন বিচারপতি। আর তারপরই নির্দেশ দেন, রাজ্য পুলিশ যদি ব্যর্ജথ হয় বেআইনি নির্মাণ ভাঙতে তাহলে প্রয়োজনে সিআরপিএফের সাহায্য নিয়ে সেই কাজ সম্পূর্ণ করতে হবে। কেন আদালতের নির্দেশ মানা হয✱়নি? তা নিয়ে পূর্ব মেদ🅰িনীপুরের পুলিশ সুপারকে আদালতে হাজির হতে বলা হয়েছে। এমনকী কারণ দর্শানোর নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা।
কোথায় হয়েছে বেআইনি নির্মাণ? স্থানীয় সূত্রে খবর, পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়া থানার অন্তর্গত গোপালপুর এলাকা দিয়ে গিয়েছে জাতীয় সড়ক। সেখানেই বেআইনি ন🌱ির্মাণ গড়ে উ🧸ঠেছে। এই বেআইনি নির্মাণকে ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল পিডব্লিউডি–কে। কিন্তু আদালতের নির্দেশ কার্যকরী না হওয়ায় আবার আদালত অবমাননার অ𝓀ভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়া থান⛦া এলাকার দক্ষিণ গোপালপুরের বাসিন্দা শেখ গোলাম মইউদ্দিন।