জাল নোট চক্রের বড়সর গ্যাংয়ের সন্ধান পেল কলকাতা পুলিশ। কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা ব📖িভাগ দুষ্কৃতীদের একটি দলকে গ্রেফতার করেছে। সূত্রের খবর, তারা গোপনে টাকা ছাপাত। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে।
কলকাতা পুলিশ জানিয়েছে, সব মিলিয়ে ৩০ লাখ টাকার নোট তারা ছাপিয়েছিল। এরপর সেই নোট দিয়ে তারা সোনার অলঙ্কার কেনার চেষ্টা করছিল। পুলিশ জানিয়েছে এই কারবারে যে সমস্ত সামগ্রী ব্যবহার🐓 করা হত ও জাল নোট বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
এক্স হ্যান্ডেলে কলকাতা পুলিশের তরফে একাধিক ছবি পোস্ট করা হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে প্রচুরဣ ৫০০ টাকার নোট বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এবার প্রশ্ন এই নোটের কিছু অংশ কি খোলা বাজারেও এসে গিয়েছে?
ধৃতদের দুজনের নাম কানাইয়া লাল, সীতারাম ও আফ💃্রিদি হুসেন।
এদিকে ২০২২ সালের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, সেনার গোয়েন্দা শাখা ও কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স সেই সময় বড় সাফল্য পেয়েছিল। জাল টাকা পাচারের অভিযোগে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল সেই সময়। ইস্টার্ন বাইপাস সংলগ্ন একটি ভেড়ির কাছে পুলিশ ও আর্মি ইনটেলিজেন্স দুজনকে ধরে ফেলেছিল। প্রায়𝓡 ১১০০ জাল ৫০০ টাকার নোট তাদের কাছ থেকে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল। ধৃতদের নাম মহসিন খান ও তনয় দাস।
সেই সময় পুলিশ সূত্রে খবর মিলেছিল, অভিযুক্ত দুজনেই উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বাসিন্দা। তাদের বিরুদ্ধে ১২০বি, ৪৮৯বি ও ৪৮৯সি ধারায় মামলা করা হয়েছে। গত ৯দিনে এনিয়ে দ্বিতীয়বার জালনোট বাজেয়াপ্ত করল পুলিশ। গত ৩০শে জানুয়ারি এসটিএফ উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা এক পাচারকারীকে গ্রেফতার করেছিল। তার কাছ থেকেও প্রায় ৫ লাখ টাকার জাল নোট পাওয়া যায়। স্ট্যান্ড রোড থেকে ২৭ বছর বয়সী ওই✅ অভিযুক♌্তকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।
এদিকে ২০২২ সালে গত ৩০🉐শে জানুয়ারি যে ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছিল তার নাম আফতাব আলম ওরফে রেহান। পুলিশ জানিয়েছিল আদতে সে উত্তরপ্রদেশের খোদারে পু༺লিশ স্টেশন এলাকার বাসিন্দা। সে কলকাতায় কেন এসেছিল তা খতিয়ে দেখছে এসটিএফ।