কালীপুজোর আগে প্রতিবারের মতো এবারও বাজি বাজার বসেছে কলকাতায়। তবে প্রতিবার যেমন বাজি পরীক্ষা করা হয়। তবে🌱 এবার দেশের মতো রাজ্যের বাজির শব্দের মাত্রা ১২৫ ডেসিবেল স্থির করা হয়েছে। তাই প্রথমে বাজি পরীক্ষা না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কলকাতা পুলিশ। তবে এনিয়ে পরিবেশবিদরা সরব হতেই সিদ্ধান্ত বদল করল পুলিশ। ফলে বরাবরের মতো এবারও শব্দবাজির পরীক্ষা করবে কলকাতা পুলিশ। উল্লেখ্য, আগামী শুক্রবার থ🌃েকে বাজি বাজার বসছে। ফলে এই অল্প সময়ের মধ্যে বাজির পরীক্ষা ঠিকমতো হবে কি না তাই নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন।
আরও পড়ুন: গোপনে পাচার✨ হচ্ছিল নিষিদ্ধ আতসবাজি, ১১🐻০০ কেজি নিষিদ্ধ বাজি বাজেয়াপ্ত, ধৃত ২
আগামী শুক্রবার থেকে কলকাতা প♏ুলিশের উদ্যোগে শহরে চারটি বৈধ বাজি বাজার বসবে। এই বাজারগুলিকে কোন বাজি বিক্রি হবে বা হবে না তা নিয়ে আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই পরীক্ষা সেরে ফেলবে কলকাতা পুলিশ। তবে হাতে সময় না থাকলেও নিয়ম মেনেই বাজি পরীক্ষা করা হবে লালবাজার সূত্রে জানা গিয়েছে। এক আধিকারিকের কথায়, সব দিক থেকেই পরীক্ষা করা হবে।’ এরপর যে বাজিগুলি পাশ করবে শুধু সেগুলিকেই বিক্রি করার অনুমতি দেওয়া হবে। উল্লেখ্য, এর আগে এ নিয়ে পুলিশ এবং বাজি ব্যবসায়ীদের মধ্যে বৈঠক হয়। তবে তাতে শুধু স্টল নিয়ে পালনীয় নিয়মাবলী বলে দেওয়া হয়েছিল ব্যবসায়ীদের। যেহেতু এ বার বাজির শব্দমাত্রা ১২৫ ডেসিবেলের মধ্যে রাখার নিয়ম হয়েছে তাই আলাদাভাবে বাজি পরীক্ষা করা হবে না বলেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কলকাতা পুলিশ।
তবে পরিবেশকর্মীরাআপত্তি জানিয়ে বলে বাইরে থেকে রাজ্যে বাজি ঢুকলে সেটা যে ১২৫ ডেসিবেলের মধ্যেই রয়েছে সেটা কীভাবে নিশ্চিত হচ্ছে পুলিশ। তাই সেটাও পরীক্ষা করা উচিত। তাছাড়া এই সুযোগে অনেকেই আরও বেশি করে বেআইনি বাজি বিক্রি করতে পারে বলে অভিযোগ। তাই বাজির পরীক্ষ🍃ার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন পরিবেশকর্মীরা। তাছাড়া,গত বছর বাজি পরীক্ষা করতে গিয়ে একাধিক সমস্যা হয়েছিল।
সেক্ষেত্রে নিরি-র কেউই উপস্থিত ছিলেন না। তাছাড়া শব্দ মাপার যন্ত্র দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের প্রতিনিধিরা নিয়ে গিয়েছিলেন তবে ধোঁয়া পরীক্ষা করার ব্যবস্থা হয়নি। তাই এ বছরে সেরকম আর যাতে আর না হয় সেই দাবি জানানো হয়েছে। তবে পুলিশ সূত্রে জানা🐼 যাচ্ছে, বাজি পরীক্ষা করার জন্য সবরকমভাবে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। প্রশাসন থেকেও এ বার কড়া মনোভাব দেখানো হয়েছে। সব দিক ঠিক রেখেই বাজির পরীক্ষা নিয়মমতো করা হবে।