এদিন বিজেপির নবান্ন অভিযান ঘিরে বিভিন্ন জায়গায় উত্তেজনা ছড়ায়। তবে এদিন মিছিলে অংশই নিতে পারেননি বিজেপি বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। এই ঘটনার পর শুভেন্দুকে আক্রমণ শানান তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ। এদিন কুণাল 𒅌ঘোষ বলেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সরাতে গেলে পুলিশকে যুদ্ধ করতে হত। আর আজ তিনজন মহিলা পুলিশকর্মী ঘিরে রেখেছিলেন বলে শুভেন্দু বলে ওঠেন – নো নো ডোন্ট টাচ মি, ডোন্ট টাচ মি। লজ্জাবতꦡী লতা আমার আলুভাতে... হাঁটতে হাঁটতে চলে গেল। এ তো হাস্যকর! এতবড় অপদার্থ বিরোধী দলনেতা।’
কুণাল ঘোষ আরও বলেন, ‘বিরোধী দলনেতা যুদ্ধ ঘোষণা করছিলেন। আস্ত আলুভাতে একটা। ছোট বেলায় বাবার দয়ায়, ꦅতারপর দিদির দয়ায় পদ পেয়েছে। যতগুলো ক্যামেরা তত সময় নার্ভ কাজ করল না। পুলিশ তুলে নিয়ে যাবে ভেবেছিল, এ তো দেখলাম হেঁটে হেঁটে লজ্জাবতী লতা হয়ে গাড়িতে উঠে গেল। আলুভাতে বিরোধী দলনেতার ভরসায় বিজেপি নেতারা লড়ছেন৷ একটা ভীতু, কাপুরুষ, মেরুদন্ডহীন, ক্লীব নেতা। তিন মহিলা পুলিশ কর্মীই শেষ করে দিল। বিরোধী দলনেতার লড়াইয়ের যোগ্যতাই নেই। বিজেপি কর্মীরা জেনে নিন, শুভেন্দুর বুকে নেই দম, 🔯;ও খাবে চমচম।’
উল্লেখ্য, নবান্ন অভিযানের শুরু হওয়ার আগেই এদিন শুভেন্দুকে আটক করে কলকাতা পুলিশ। পিটিএসে দ্বিতীয় হুগলি সেতুর মুখে ব্যারিকেডে আটকে পুলিশের সঙ্গে আজ বচসায় জড়ান শুভেন্দু, লকেট চট্টোপাধ্যায়। অন্য পথ দিয়ে যেতে বলা হলে শুভেন্দু পুলিশকে প্রশ্ন করেন, ‘ইয়ার্কি মারছেন আমার সঙ্গে?’ হাই কোর্টে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দেন শুভেন্দু। সেখানে মহিলা পুলিশ কর্মীরা তাঁর দিকে এগিয়ে গেলে শুভেন্দু বলেন, ‘আপনি লেডি। আমার গায়ে হাত দেবেন না।’ পরে বিরোধী𓂃 দলনেতা, সাংসদকে প্রিজন ভ্🧸যানে তোলে পুলিশ। আটক করা হয় বিজেপি নেতা রাহুল সিনহাকেও।